মঙ্গলবার   ৩০ এপ্রিল ২০২৪

সর্বশেষ:
ঢাকা ও ব্যাংকক পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে : ওবায়দুল কাদের মাদক পাচার ও মাদকের অপব্যবহার বিষয়ক সম্মেলনে তথ্য প্রতিমন্ত্রী মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চ শিক্ষার বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ‘প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার প্রচেষ্টা আছে সরকারের’ ‘নারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে সরকার নিরন্তর কাজ করছে’ জাতির পিতার সমাধিতে ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন এসটিপি ছাড়া নতুন বিল্ডিং করার অনুমোদন নয় : গণপূর্ত মন্ত্রী ‘সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার’
৭২

স্বস্তিতেই ফিরছে মানুষ

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ৮ এপ্রিল ২০২৪  

পবিত্র ঈদুল ফিতর অতি আসন্ন। গ্রামে বা মফস্বল শহরে গিয়ে স্বজনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে এক সপ্তাহ আগে থেকেই শুরু হয়েছে মানুষের ঈদযাত্রা। শেষ সময়ে সড়ক, রেল ও নৌপথে বাড়ছে ঘরমুখো মানুষের ভিড়। তবে ভিড় বাড়লেও রোববার পর্যন্ত কোথাও ভোগান্তির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ থাকলেও অনেকটা স্বস্তি নিয়েই বাড়ি ফিরছে ঘরমুখো মানুষ।

যানজটহীন সড়কপথ : পদ্মা সেতু চালুর পর সড়কপথের সুবিধা পাচ্ছেন দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষ। এই ঈদে বাসেই ঘরে ফিরছেন তারা। চাপ নেই কাউন্টারগুলোতেও। ফলে ঈদে বাড়ি ফেরায় ভোগান্তিও নেই বললেই চলে। তবে বাড়তি ভাড়ার অভিযোগ রয়েই গেছে। সেটিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি।

এদিকে রোববার সকালে রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, যাত্রীদের তেমন কোনো ভিড় নেই। ডেকে  ডেকে যাত্রী তুলছিলেন অনেকে। শ্যামলী এনআর পরিবহনের কাউন্টার ম্যানেজার প্রভাত রয় বলেন, যাত্রীদের তেমন কোনো চাপ নেই। সবকিছু স্বাভাবিক আছে। সকাল থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার উদ্দেশে আমাদের ২০টি গাড়ি ছেড়ে গেছে। সব গাড়িতেই শতভাগ যাত্রী ছিল। কোনো সিট ফাঁকা যায়নি। এবার ঈদযাত্রা অনেকটাই স্বস্তিদায়ক। কোনো হাহাকার নেই। যাত্রীরা আরামেই যেতে পারছে। ৮ ও ৯ মার্চ চাপ থাকবে ঠিকই, তবে ভোগান্তি হবে না। প্রায় কোম্পানিই অতিরিক্ত গাড়ির ব্যবস্থা করেছে। যাত্রীর চাপ বাড়লে সেগুলোকে সড়কে নামানো হবে। উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে আমাদের ৬০ থেকে ৭০টা গাড়ি চলছে। এরপরও যদি প্রয়োজন হয় যেমন যানজটে আটকে থাকলে কিংবা অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ হলে ট্রিপ আরও বাড়ানো হবে। যাত্রীসেবায় যেন কোনো ত্রুটি না হয় এ জন্য আমাদের আরও দশটি গাড়ি রিজার্ভে রাখা আছে। এগুলো পরিস্থিতি বুঝে নামানো হবে।

যমুনা লাইন পরিবহনের গাবতলীর কাউন্টার ম্যানেজার শাহরিয়ার হোসেন টিপু বলেন, ঈদযাত্রায় আমাদের যাত্রী নেই বললেই চলে। আজ (রোববার) সকাল থেকে আমাদের পাঁচটি বাস যাওয়ার কথা; কিন্তু গেছে দুটি। সেগুলোরও আবার ৪০ সিটের মধ্যে একটায় ৩২ সিট, অন্যটায় ২৩ সিট ভরে গেছে। বাকিগুলো খালি ছিল। দুপুরে যে গাড়ি ছাড়ার কথা সেটির টিকেট একটিও বিক্রি হয়নি।

যাত্রী কম থাকলেও বাড়তি ভাড়ার অভিযোগ ছিল ব্যাপক। সাতক্ষীরার কলারোয়ায় যাওয়ার জন্য টিকেট নিতে এসেছিলেন মো. আমিনুর। তার কাছে টিকেটের দাম চাওয়া হয়েছে ৯৩০ টাকা। তিনি বলেন, অন্য যেকোনো সময় ৫৫০ থেকে ৬৫০ টাকা দাম নেওয়া হয়, এখন এত বেশি কেন? এ সময় তারা বিআরটিএর তালিকা দেখিয়ে বলেন, যা নিচ্ছি বিআরটিএর চার্ট অনুযায়ী নিচ্ছি। 

গ্রামীণ ট্রাভেলসের ঈদের পরের দিন অর্থাৎ ১২ তারিখের টিকেট কাটেন মো. ফারহান। তিনি বলেন, সপ্তাহখানেক আগে রাজশাহীর এসি পরিবহনের টিকেট কেটেছিলাম ১৮০০ টাকা দিয়ে আর আজ নিল ২০০০ টাকা। প্রতিনিয়তই দাম বাড়ছে। অথচ অন্য সময় এই গাড়ির ভাড়া ১৪০০ টাকা। ঈদ উপলক্ষে তারা অতিরিক্ত ভাড়া নিচ্ছে।

এদিকে সায়েদাবাদ ও মহাখালী কাউন্টারেও অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ রয়েছে। ঈদকে কেন্দ্র করে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের বাসের ভাড়া ঠিক থাকলেও বরিশাল রুটে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। তবে বিআরটিএর চেয়ারম্যান সায়েদাবাদ টার্মিনাল পরিদর্শন করে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।

বরিশালগামী কয়েকজন যাত্রী জানান, ঈদের আগে স্বাভাবিক সময়ে বরিশালের ভাড়া ৫০০ টাকা। কিন্তু ঈদকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি পরিবহন আড়াইশ থেকে তিনশ টাকা বাড়তি ভাড়া আদায় করছে। এতে যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। যাত্রীদের খুব চাপ না থাকলেও বাড়তি ভাড়া আদায় ন্যায়সঙ্গত নয় বলে অনেকে মন্তব্য করেন। সায়েদাবাদে দেখা যায়, বরিশালগামী হানিফ পরিবহনে সাড়ে ৭০০, সাকুরায় ৮০০ ও কুয়াকাটাগামী ইউনিক পরিবহনে ৮০০ টাকা ভাড়া আদায় করছে কাউন্টারগুলো। প্রতি বছর ঈদের আগে সায়েদাবাদে যাত্রীদের যে চাপ থাকে, রোববার তেমনটা ছিল না। সোমবার রাত ও কাল মঙ্গলবার থেকে যাত্রীদের চাপ কয়েকগুণ বাড়বে বলে জানা গেছে।

মানুষের চাপ কম সদরঘাটে : পদ্মা সেতু হওয়ায় সদরঘাটের চিত্রও বদলে গেছে। এখন নেই সেই আগের চিরচেনা রূপ। গুলিস্তান থেকে সদরঘাট যাওয়ার সড়কও তুলনামূলক ফাঁকা দেখা গেছে। যাত্রীদের চাপ কম হওয়ায় মানুষ ঝামেলাহীনভাবে বাড়ি যেতে পারছেন। প্রতিদিন ১২০টি লঞ্চ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশে সদরঘাট ছেড়ে যাচ্ছে। রোববার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দেখা যায়, সদরঘাটে মানুষের চাপ অনেক কম। লঞ্চগুলো সারিবদ্ধভাবে ঘাটে বাঁধা। যে যার ইচ্ছেমতো পছন্দের লঞ্চে উঠছেন। লঞ্চের লোকজন নিজেদের লঞ্চে যাওয়ার জন্য হাঁকডাক দিলেও আগের মতো টানাটানি দেখা যায়নি। কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়া বাড়ি ফিরতে পেরে যাত্রীরাও খুশি।

বরিশালের যাত্রী রুহুল আমিন হাওলাদার জানান, পদ্মা সেতু চালু হওয়ার আগে লঞ্চে বাড়ি ফেরা ছিল আতঙ্কজনক বিষয়। মানুষ অনেক ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফিরত। তবে পদ্মা সেতু চালুর পর আগের অবস্থা বদলেছে। এখন যেমন যাত্রীর চাপ নেই, তেমনি ডেকে বাড়তি ভাড়ার ঝামেলাও নেই। তবে যাত্রীর চাপে কেবিনের চাহিদা বাড়লে কোনো কোনো লঞ্চে ভাড়াও কিছুটা বাড়তি নেয় বলে কয়েকজন জানিয়েছেন। 

এদিকে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী গত শুক্রবার সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, প্রতিদিন সদরঘাট ১২০টি লঞ্চ বিভিন্ন গন্তব্যে ছেড়ে যাচ্ছে। পদ্মা সেতু হওয়ার পরে সদরঘাটের চিত্র বদলে গেছে। এখন যাত্রীচাপ নেই বললেই চলে।

শিডিউল বিপর্যয় দুটি ট্রেনের : ট্রেনে ঈদযাত্রার পঞ্চম দিনে কমলাপুরে ছিল যাত্রীর চাপ। রোববার সকাল থেকেই বাঁশের বেড়া অতিক্রম করে কড়া চেকিং পার হয়ে স্টেশনের ভেতরে প্রবেশ করতে হয়েছে যাত্রীদের। টিকেট ছাড়া কেউ ঢুকতে না পারায় স্বস্তি প্রকাশ করেন বৈধ যাত্রীরা। দুটি ট্রেনে শিডিউল বিপর্যয় হলেও অন্য ট্রেনগুলো শিডিউলমতো ছেড়ে যায়। স্টেশনের ভেতরে দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তের যাত্রীরা স্টেশনে বসে অপেক্ষা করছেন। সকাল ৬টা থেকে কয়েক ঘণ্টা কমলাপুর রেলস্টেশনে অপেক্ষা করে ১৮টি ট্রেন ছেড়ে যেতে দেখা গেছে। এ সময় একতা এক্সপ্রেস ও নকশিকাঁথা এক্সপ্রেসের ট্রেনে শিডিউল বিপর্যয় হয়। স্টেশন সংশ্লিষ্টরা বলেন, গত চার দিনের তুলনায় রোববার কমলাপুরে যাত্রীদের উপস্থিতি ছিল অনেক। বিকালের ট্রেনগুলোতেও যাত্রীর চাপ আরও বাড়তে পারে। 

যাত্রীদের সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে খুলনাগামী নকশিকাঁথা এক্সপ্রেস কমলাপুর রেলস্টেশন ছেড়ে যায়। কিন্তু রোববার পৌনে ৩ ঘণ্টা দেরিতে বেলা ২টা ২৭ মিনিটে ট্রেনটি ঢাকা ছাড়ে। এ কারণে এ ট্রেনের যাত্রীদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। এ ছাড়া উত্তরাঞ্চলগামী একতা এক্সপ্রেস এক ঘণ্টা দেরিতে ছেড়েছে। তবে অন্য ট্রেনগুলো সময়মতো কমলাপুর ছেড়ে গেছে। ঢাকা রেলওয়ে (কমলাপুর) স্টেশনের কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, উল্লেখ করার মতো কোনো শিডিউল বিপর্যয় কিংবা ট্রেন বিলম্বের ঘটনা ঘটেনি। একটি দুটি ট্রেন নির্ধারিত সময়ের চেয়ে কিছুটা দেরিতে ছেড়েছে। বাকিগুলো সব ঠিকই ছিল।

শুধু রাজধানীই নয়, ঢাকার বাইরের সড়ক মহসড়কেও কোনো বড় ধরনের যানজট ও ভোগান্তির খবর পাওয়া যায়নি। রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়কের কড্ডার মোড়, পাঁচিলা ও নলকার মোড় ঘুরে দেখা যায়, যানবাহন কিছুটা বেড়েছে। তবে অন্যান্য সময়ের মতোই একদম স্বাভাবিক গতিতে সব রুটে যানবাহন চলাচল করছে। ফলে এই মহাসড়কে যাত্রী ও চালকের ভোগান্তি দেখা যায়নি।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমএ ওয়াদুদ বলেন, সকাল থেকে মহাসড়কে বিভিন্ন ধরনের গাড়ির চাপ কিছুটা বেড়েছে। তবে মহাসড়কের কোথাও কোনো ভোগান্তি নেই। সব গাড়ি একদম নির্বিঘ্নে চলাচল করছে।

এ ছাড়া ভোগান্তি ছাড়াই পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুট দিয়ে ঈদে ঘরে ফিরছেন দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাত্রীরা। আরিচা ঘাটের ব্যবস্থাপক (বিআইডব্লিটিসি) আবু আবদুল্লাহ বলেন, আরিচা-কাজিরহাট নৌরুট স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে ঈদে ১৫০-২০০ ছোট গাড়ির চাপ বাড়ে। এ নৌরুটে পাঁচটি ফেরি চলাচল করছে। 

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিটিএ) আরিচা নদী বন্দরের উপপরিচালক এসএম সাজ্জাদুর রহমান বলেন, আসন্ন ঈদযাত্রা নিশ্চিত করতে অস্থায়ী টয়লেট নির্মাণ, মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র স্থাপন, সুপেয় পানি সরবরাহ করাসহ বিভিন্ন প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ২২টি লঞ্চ ও আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটে ১২টি লঞ্চ যাত্রী পারাপারে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিটিসি) আরিচা কার্যালয়ের ডিজিএম শাহ মো. খালেদ নেওয়াজ বলেন, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে আগের মতো যানবাহনের চাপ নেই। ঈদের সময় যানবাহনের চাপ কিছুটা বাড়লেও ঘাটে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় কোনো ভোগান্তি হবে না। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ছোট মাঝারি ও বড় মিলে মোট পনেরটি ফেরি সচল রয়েছে।

রোববার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কেও ছিল না যানজট। কুমিল্লা অঞ্চল হাইওয়ে পুলিশের দেওয়া তথ্য থেকে জানা যায়, ২৩১ কিলোমিটারের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ককে ভোগান্তিমুক্ত রাখতে হাইওয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন উদ্যোগ। রোববার দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার আলেখারচর এলাকায় মহাসড়ক পরিদর্শন শেষে হাইওয়ে পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (অতিরিক্ত আইজিপি) 

মো. শাহাবুদ্দিন খান বলেন, বিগত বছরগুলোর তুলনায় এ বছরের ঈদযাত্রা স্বস্তিদায়ক। এবার ঈদযাত্রাকে আনন্দমুখর করতে হাইওয়ে পুলিশ তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েছে। মহাসড়কে ২৪ ঘণ্টা পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি থাকার পাশাপাশি জেলা পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের সহযোগিতা নেওয়া হচ্ছে। এদিন বিকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক পরিদর্শন শেষে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের কাঁচপুর এলাকায় হাইওয়ে পুলিশপ্রধান সাংবাদিকদের বলেন, মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমিয়ে আনার জন্য আমরা সবসময় কাজ করে যাচ্ছি।

আরও পড়ুন
জাতীয় বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • ৭টি অভিযোগের নিষ্পত্তি করেছে তথ্য কমিশন

  • স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের

  • বয়স্ক রিকশাচালকের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মানবিক উদ্যোগ

  • ‘উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ইতিহাসে শেখ হাসিনার নাম লেখা থাকবে’

  • ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে নির্দেশ

  • বাংলাদেশ থেকে আম নিতে আগ্রহী চীন : কৃষিমন্ত্রী

  • ভোট কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ-আনসার

  • ‘বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে’

  • আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার

  • তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ২ মে পর্যন্ত প্রাথমিক স্কুল বন্ধ ঘোষণা

  • বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে : ওবায়দুল কাদের

  • দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী

  • বাংলাদেশ থেকে দক্ষ জনশক্তি নিতে আগ্রহী অস্ট্রিয়া

  • ফরিদপুরের ঘটনায় জড়িতদের ছাড় নেই: মন্ত্রী

  • রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে পাঁচ সন্ত্রাসী আটক

  • তাপদাহে দেশে লবণ উৎপাদনে রেকর্ড

  • রেমিট্যান্স: চলতি মাসের ২৬ দিনে এলো ১৬৮ কোটি ডলার

  • স্কুলে থাকবে না দ্বিতীয় শিফট

  • স্কুলে থাকবে না দ্বিতীয় শিফট

  • রোগীর প্রতি অবহেলা বরদাশত করব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

  • ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ

  • সম্ভাব্য ভারী বৃষ্টিপাতের জন্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরামর্শ

  • ইউরোপে বাড়ছে চীনের গুপ্তচরবৃত্তি

  • যুদ্ধ বন্ধে চুক্তি চায় হামাস, তবে নতিস্বীকার নয়

  • যুক্তরাষ্ট্রে দুই বাংলাদেশি হত্যায় সন্দেহভাজন যুবক গ্রেফতার

  • মঙ্গলবার দুই বিভাগে শিলাবৃষ্টি হতে পারে

  • রাফায় ইসরাইলি হামলায় একই পরিবারের ৯ জন নিহত

  • টিপু-প্রীতি হত্যায় আ.লীগ নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু

  • নাটোরে দিন ব্যাপী হজ্জ প্রশিক্ষণ

  • ‘রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা বরদাস্ত করা হবে না’

  • ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষা হবে ৫ ঘণ্টার

  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, আহত ১০

  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি

  • রুমায় সেনা অভিযান, কুকি চিনের সদস্য নিহত

  • ‘সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার’

  • বৃষ্টি হতে পারে যে দুই বিভাগে

  • ‘পাট পণ্যের উন্নয়ন ও বিপণনে একটি সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে’

  • থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা

  • সেনা অভিযানে কুকি-চিনের দুই সন্ত্রাসী নিহত, অস্ত্র উদ্ধার

  • দু’টি বিদেশী এয়ারলাইন্সের কার্যক্রম শুরু হচ্ছে মে মাসে

  • ‘দক্ষ বিচার বিভাগ গঠনে বিশ্বমানের জুডিশিয়াল একাডেমি প্রয়োজন’

  • ‘উপজেলা নির্বাচনে কোন অনিয়ম সহ্য করা হবে না’

  • যে কোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে : সিইসি

  • রাজস্ব আয় ১৫ দশমিক ২৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন

  • ‘গরমে বেশি বেশি পানি পান, যথাসম্ভব ছায়ায় থাকতে হবে’

  • সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ

  • ‘ফরিদপুরে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতরা অচিরেই গ্রেফতার’

  • আগামী ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি

  • নির্বাচন কমিশনের প্রতি ভোটারদের আস্থা ফিরেছে : ইসি রাশেদা

  • হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৪ নির্দেশনা

  • এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত

  • ‘হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় অনেককে শোকজ করা হয়েছে’

  • প্রধানমন্ত্রীর থাইল্যান্ড সফরে ৫ চুক্তি-সমঝোতা : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত তিন বিচারপতির শপথ গ্রহণ

  • এসটিপি ছাড়া নতুন বিল্ডিং করার অনুমোদন নয় : গণপূর্ত মন্ত্রী

  • পাঁচদিনে সোনার দাম কমলো ৬৪৯৭ টাকা

  • বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে ৫টি চুক্তি এবং ৫টি সমঝোতা স্মারক সই

  • মানবসম্পদ উন্নয়নে উচ্চ শিক্ষার বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

  • বিএনপি দিনের আলোতে রাতের অন্ধকার দেখে : ওবায়দুল কাদের

  • ‘উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হবে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ’