শুক্রবার   ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সর্বশেষ:
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে : ওবায়দুল কাদের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল বিএনপিই গণতন্ত্র ধ্বংসের অপচেষ্টা চালাচ্ছে : ড. হাছান মাহমুদ কাতারের আমিরের সফরে ৬ চুক্তি ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা বাংলাদেশ-কাতার সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে : শিল্পমন্ত্রী পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণের নির্দেশ দিলেন গণপূর্তমন্ত্রী প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান রাষ্ট্রদূত ইমরানের নোয়াখালীতে কৃষকের ধান কেটে ও মাড়াই করে দিল ছাত্রলীগ চাঁদপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ২২৭ বুথ উদ্বোধন বিনা খরচে জর্ডানে গার্মেন্টসকর্মী প্রেরণের লক্ষ্যে পিরোজপুরে সভা
৫৫২

৪ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় উন্নত বাংলাদেশ বাস্তবায়নের রূপরেখা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২০  

স্বল্পোন্নত থেকে মধ্য আয়ের দেশ হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। তবে সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলা। সেই উন্নত বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার নেমে আসবে তিন শতাংশে। চরম দারিদ্র্যের হার হবে ১ শতাংশেরও কম। গ্রাম-শহরের বৈষম্য কমবে। ৮০ শতাংশ মানুষ শহুরে জীবনযাপনের সব সুবিধা পাবে। বাড়বে গড় আয়ু, মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি)।

২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত এই বাংলাদেশ গড়ে তোলার কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণের রূপরেখা চূড়ান্ত করেছে সরকার। সেই রূপরেখা অনুযায়ী অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে শুরু হবে এর বাস্তবায়ন। এমন আরও তিনটি, অর্থাৎ মোট চারটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে তা চূড়ান্ত রূপ পাবে। চূড়ান্ত এই রূপরেখার শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে রূপরেখা: বাংলাদেশের প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১’। সম্প্রতি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) চেয়ারপাসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এনইসি বৈঠকে এই পরিকল্পনাটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (১০ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে এই রূপরেখা তথা প্রেক্ষিত পরিকল্পনা। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষের এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন পরিকল্পনাটি তৈরির দায়িত্বপ্রাপ্ত সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (সিনিয়র সচিব) ড. শামসুল আলম। বিশেষ অতিথি থাকবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমেদ কায়কাউস।

সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্র জানায়, প্রেক্ষিত পরিকল্পনায় রয়েছে ১২টি অধ্যায়। এর মধ্যে যেমন শিল্প ও বাণিজ্য, কৃষি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মতো বিষয় রয়েছে, তেমনি রয়েছে সুশাসন, মানব উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশের মতো বিষয়গুলোও। এর মধ্যে সামষ্টিক অর্থনৈতিক কাঠামো আছে, যাতে প্রতি অর্থবছরের অর্থনীতির সূচকগুলো লক্ষ্যমাত্রা বিস্তরিতভাবে দেওয়া হয়েছে। ২০২১ সাল পর্যন্ত বাস্তবায়নাধীন প্রথম প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, তথা রূপকল্প ২০২১-এর ধারাবাহিকতায় ২০ বছর মেয়াদি দ্বিতীয় এই প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে।

সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ থেকে প্রণয়ন করা এই প্রেক্ষিত পরিকল্পনায় ২০৪১ সালে মানুষের প্রত্যাশিত গড় আয়ুষ্কাল ৮০ বছর ধরা হয়েছে। প্রেক্ষিত পরিকল্পনার প্রক্ষেপণে বলা হয়েছে, ২০৩১ সালে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি দাঁড়াবে ৯ শতাংশে। সেটি আবার বাড়তে বাড়তে ২০৪১ সালে গিয়ে হবে ৯ দশমিক ৯ শতাংশ। একইসঙ্গে চরম দারিদ্র্যের হার ২০২০ সালে ৯ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে কমে ২০৩১ সালে পৌঁছাবে ২ দশমিক ৩ শতাংশে। সেটি পরিকল্পনার শেষ বছর ২০৪১ সালে কমে দাঁড়াবে ১ শতাংশের নিচে। অন্যদিকে দারিদ্র্যের হার বর্তমান বছরের ১৮ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে কমে ২০৩১ সালে দাঁড়াবে ৭ দশমিক শূন্য শতাংশে । পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শেষে ২০৪১ সালে এ হার নেমে যাবে ৩ শতাংশের নিচে।

‘ভিশনারি দলিল’
প্রণয়নের দায়িত্বে থাকা সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য ড. শামসুল আলম দ্বিতীয় এই প্রেক্ষিত পরিকল্পনাকে অভিহিত করছেন ‘ভিশনারি দলিল’ হিসেবে। তিনি বলছেন, এই পরিকল্পনাটি মূলত একটি রূপরেখা। ২০৪১ সালে একটি উন্নত বাংলাদেশে রূপান্তরিত হতে গেলে আমরা কী কী অর্জন করতে চাই, তার বহিঃকাঠামোটি তুলে ধরা হয়েছে এই প্রেক্ষিত পরিকল্পনায়। এই রূপরেখা বা কাঠামোকে কেন্দ্র করেই অর্জনগুলো বাস্তবায়নের বিস্তারিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।

ড. শামসুল আলম বলেন, প্রেক্ষিত পরিকল্পনার মধ্যে বিস্তাতি সবকিছু আশা করা ঠিক নয়। এটি একটি দিক নির্দেশনামূলক দলিল। এর ওপর ভিত্তি করে চারটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। বিস্তারিত যা কিছু কৌশল, সেসব পরিকল্পনায় উল্লেখ থাকবে।

তিনি জানান, ২০ বছরের যে প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, তা বাস্তবায়নের সূচনা হবে ২০২১ সালে। আর এই বছরটি অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার (২০২০-২৫) অন্তর্ভুক্ত। ফলে এই পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়তার জন্য একবছর আগেই প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে নবম, দশম ও একাদশ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে দুই দশকের প্রেক্ষিত পরকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে, যার মাধ্যমে গড়ে উঠবে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।

আরও দুইটি কারণে দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বিশেষ তাৎপর্য বহন করে বলে মন্তব্য করছেন ড. শামসুল আলম। তিনি বলেন, বাংলাদেশ যদি ২০২১ সালে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের শর্ত পূরণ করে, তাহলে ২০২৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে। দ্বিতীয়ত, ২০৩০ সালে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) বাস্তবায়ন পরিমাপ করা হবে। এই অর্জনগুলোকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রেক্ষিত পরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

কমবে গ্রাম শহরের বৈষম্য
সরকারের নির্বাচনি ইশতেহারেই গ্রাম ও শহরের মধ্যে বৈষম্য কমানোর প্রতিশ্রুতি রয়েছে। বিষয়টিকে ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রেক্ষিত পরিকল্পনাতেও। বলা হয়েছে, শহরের সব সুবিধা পৌঁছে যাবে গ্রামে। মানুষকে আর যেকোনো প্রয়োজনে শহরে ছুটতে হবে না।

পরিকল্পনাতে বলা হয়েছে, ২০৪১ সালের মধ্যে দেশের ৮০ ভাগ মানুষ বাস করবে শহরে। তাই গ্রাম ও শহরের বৈষম্য আর থাকবে না। এর আগেই জাতীয় বাজেটে বিশেষ বরাদ্দের মাধ্যমেও গ্রামকে শহর বানানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে। প্রেক্ষিত পরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ ‘অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা’তেও এই বিষয়টিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

আরও যেসব বিষয়ে গুরুত্ব
গ্রাম-শহরের বৈষম্যের পাশাপাশি সব ধরনের বৈষম্য দূর করার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রেক্ষিত পরিকল্পনায়। এছাড়া ধারাবাহিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন, দারিদ্র্য নিরসন, কর্মসংস্থান তৈরি, রফতানি বহুমুখীকরণ, বিনিময় হার ব্যবস্থাপনা, লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষা এবং পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তার মতো বিষয়গুলোতে দেওয়া হয়েছে গুরুত্ব। এর বাইরেও টেকসই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা এবং এলডিসি উত্তরণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার প্রস্তুতিও থাকছে।

পরিকল্পনায় আরও যেসব বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে, দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি, প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার, জ্বালানি খাতের উন্নয়ন, যোগাযোগ খাতের বিশেষ উন্নয়ন, তথ্য ও প্রযুক্তি থাতের উন্নয়ন, বহুত্ববাদী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং স্থানীয় সরকার শক্তিশালীকরণসহ বিভিন্ন বিষয়। অর্থাৎ উন্নত দেশে পরিণত হতে যা যা প্রয়োজন, তার প্রায় সবকিছুকেই স্থান দেওয়া হয়েছে পকিল্পনাটিতে।

আরও পড়ুন
অর্থনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • সর্বজনীন পেনশন নিয়ে ভোলার চরফ্যাশনে অবহিতকরণ সভা

  • আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত তিন বিচারপতির শপথ গ্রহণ

  • ‘দেশকে এগিয়ে নিতে কৃষির আধুনিকায়ন ছাড়া কোন বিকল্প ব্যবস্থা নেই’

  • নীলুফা ইসলামের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক

  • ‘পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে’

  • ‘যে কোন দুর্যোগে পুলিশ জীবন বাজি রেখে সেবা প্রদান করছে’

  • যে কোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে : সিইসি

  • থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

  • আগামী ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি

  • নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

  • বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

  • ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না

  • আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত

  • মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া

  • হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির

  • সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ

  • যুক্তরাষ্ট্র না থাকলে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে কে, প্রশ্ন বাইডেনের 

  • গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

  • নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চান ন্যান্সি পেলোসি

  • যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

  • রোববার থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ

  • ফের ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি

  • যুক্তরাষ্ট্র কোন চোখে দেখে বাংলাদেশকে, জানাল মার্কিন কর্মকর্তা 

  • কুরবানির আগেই ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা যাবে: রাষ্ট্রদূত

  • হজ পারমিট দেওয়া শুরু করল সৌদি আরব

  • একসঙ্গে চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা

  • কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে

  • নীলফামারীতে ‘হিটস্ট্রোক’ সচেতনতায় সেমিনার

  • লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ 

  • লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ 

  • ডিপজলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন সাদিয়া মির্জা

  • ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো : রেহমান সোবহান

  • ‘জলাবদ্ধতা দূর করতে বারইপাড়া খাল খনন শেষ করতে হবে’

  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, আহত ১০

  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি

  • ‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্ব দিতে হবে’

  • প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, পাস ২৩ হাজার

  • দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন

  • এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

  • ‘হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ’

  • ‘শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • ভ্যাপসা গরমে বিপাকে শ্রমজীবী মানুষ

  • বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

  • ঢাকায় কাতারের আমিরের নামে সড়ক ও পার্ক

  • ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করার উদ্যোগ নেয়া হবে’

  • বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে : ওবায়দুল কাদের

  • রুমায় সেনা অভিযান, কুকি চিনের সদস্য নিহত

  • ‘সমবায় সমিতির অব্যবস্থাপনা দূর করতে উদ্যোগ নেয়া হবে’

  • প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান রাষ্ট্রদূত ইমরানের

  • ‘পাট পণ্যের উন্নয়ন ও বিপণনে একটি সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে’

  • সংসদীয় কমিটির কাছে ২০২৪ পর্যন্ত বিদ্যুৎখাতে অর্জনের তথ্য উপস্থাপন

  • ‘সিনেমা-টিভি খাতে বাংলাদেশ-ভারতের অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে’

  • পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণের নির্দেশ দিলেন গণপূর্তমন্ত্রী

  • ঝালকাঠিতে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন আমু

  • বিএনপিই গণতন্ত্র ধ্বংসের অপচেষ্টা চালাচ্ছে : ড. হাছান মাহমুদ

  • এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত

  • ‘উপজেলা নির্বাচনে কোন অনিয়ম সহ্য করা হবে না’

  • সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ