শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪

সর্বশেষ:
‘গত বছরের জুন পর্যন্ত মেট্রোরেলে আয় ১৮,২৮,০৬,৫১৪ টাকা’ বিজিবিকে স্মার্ট প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী ‘জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় স্বাস্থ্য বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে’ ‘রমজানে ৫০ লাখ পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল দেয়া হবে’ ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে নজরদারি রাখবেন জেলা প্রশাসকরা’ ‘স্বাস্থ্য খাত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশা পূরণ হবে’ ফসলি জমি রক্ষায় জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ‘পাট খাতের উন্নয়নে আমূল পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে’
২৪৫

বঙ্গবন্ধুর সমান উচ্চতার নেতা বিশ্বে বিরল

ড. কামাল হোসেন

প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২০  

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে আমার পরিচয় ১৯৫৯ সালে। এর কয়েক বছর আগে বার-অ্যাট-ল শেষ করে আমি বিলাত থেকে দেশে ফিরেছিলাম। তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া সাহেবের বাসায় তিনি যেতেন। সেখানে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সাহেবও যেতেন। বিমানবন্দরে সোহরাওয়ার্দী সাহেব এলে সেখানেও মুজিব ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হতো। একসঙ্গে ওখান থেকে আবার মানিক মিয়া সাহেবের বাসায় যেতাম। এভাবেই আমাদের দেখা-সাক্ষাৎ শুরু হলো। সেখানে মুজিব ভাইয়ের সঙ্গে অনেক কথা হতো। ইতিমধ্যে দেশে-বিদেশে তাঁর ইমেজ তৈরি হয়ে গেছে। একদিন মুজিব ভাইকে বললাম, ‘আপনার কথা দেশে-বিদেশে অনেক শুনেছি। আপনি বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন সাহসের সঙ্গে করছেন।’ এভাবে যেতে যেতে একসময় সম্পর্ক তৈরি হলো। আমি ছিলাম সোহরাওয়ার্দী সাহেবের ভক্ত আর বঙ্গবন্ধু তাঁর কর্মী ছিলেন। এভাবেই ভক্ত আর কর্মীর মধ্যে সম্পর্ক তৈরি হলো।

বঙ্গবন্ধুর অন্যতম গুণ ছিল তাঁর অদম্য সাহস। বাঙালির অধিকার আদায়ের ব্যাপারে তিনি বলতেন শক্তভাবে এবং প্রচণ্ড ঝুঁকিও নিতেন। তাঁর সমান সাংগঠনিক দক্ষতা আজকের রাজনৈতিক ইতিহাসেও বিরল। তাঁকে কারাগারে নেওয়া হতো। কিন্তু কারাগার থেকে বের হয়ে তিনি কখনো বাসায় বসে থাকতেন না। পরের দিন আবার রাস্তায় বেরিয়ে যেতেন। আইনজীবী হিসেবে আমি তখন তত সিনিয়র ছিলাম না। তবে তাঁর বিরুদ্ধে থাকা দু-একটি মামলায় সম্ভবত কিছুটা ভূমিকা রাখার সৌভাগ্য হয়েছিল।

মানুষ হিসেবে বঙ্গবন্ধু ছিলেন এককথায় অসাধারণ। পরকে আপন করার ওই রকম গুণাবলি আজ পর্যন্ত কারো মধ্যে দেখিনি। কর্মী বা পরিচিতজনদের সঙ্গে তিনি কথা বলতেন আত্মীয়ের মতো। সম্পর্ক তিনি এমন এক জায়গায় নিয়ে যেতেন যে তাঁর জন্য অনেক লোক জীবন দিতে প্রস্তুত ছিল। জনগণের ওপর আস্থা রেখেই তিনি চলতেন। টাকা-পয়সা কিংবা ধর্মকে ব্যবহার করে তিনি মানুষকে কাছে টানতেন না। প্রতিক্রিয়াশীল ধারা থেকে ধর্মনিরপেক্ষ রাজনীতিতে এ দেশকে তিনিই বের করে আনেন।

আওয়ামী লীগে আনুষ্ঠানিক যোগদানের সময়টা হুবহু আমার মনে নেই। তবে অবশ্যই ১৯৫৯ সালের পরে প্রাথমিক সদস্য পদ পেয়েছি, এটা বলা যায়।

বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিত্বটাই এমন ছিল যে তিনি মানুষকে কাছে টানতে পারতেন। তাঁর বৈশিষ্ট্য হলো সব মানুষকেই তিনি সম্মান এবং গুরুত্ব দিতেন। সেই তরুণ বয়সে দেখতাম, সব মানুষের কথা তিনি আগ্রহভরে শুনে বোঝার চেষ্টা করতেন এবং সম্ভব হলে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সেটাকে তিনি কাজে লাগাতেন। বঙ্গবন্ধু সবার সঙ্গে খুব সহজে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারতেন। তিনি অনেক বড় নেতা হওয়া সত্ত্বেও তাঁর পাশের লোককে কখনো সেটা অনুভব করতে দিতেন না।

বিশ্বনেতার ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর নাম চির অম্লান থাকবে। তাঁর সমান উচ্চতার নেতা বিশ্বে এখন তো বিরল বটেই, এমনকি তাঁর সমকালীন বিশ্বে হয়তো বা দু-একজন ছিলেন।

স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নে সংবিধান কমিটির চেয়ারম্যান করার কথা বঙ্গবন্ধুই ডেকে আমাকে বললেন। তবে ফরেন মিনিস্টার করবেন—এ কথা আমায় খোলাখুলি আগে বলেননি। তবে আমি বুঝতে পারছিলাম, তিনি আমাকে অত্যন্ত স্নেহ করেন, সহজে মুক্তি দেবেন না। অবশ্য সংবিধান প্রণয়নের পর মনে করলাম, আমার কাজ শেষ। এখন আমি মুক্ত। তখন আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতাদের কেউ কেউ হেসে বললেন, আপনি তো মুক্ত হবেন না!

আওয়ামী লীগের তৎকালীন সিনিয়র নেতাদের দু-একজন আমার কাছে জানতে চাইলেন, আমি কোন মন্ত্রণালয় চাই। আমি বললাম, আমি তো কোনোটাই হতে চাই না। কিন্তু মন্ত্রিসভা গঠনের পর তাজউদ্দীন ভাই বেরিয়ে প্রথমে আমাকে অভিনন্দন জানালেন। বললেন, ‘কনগ্রাচুলেশনস ফরেন মিনিস্টার।’ পরে বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘তোমাকে দায়িত্ব দিলাম। সদ্যঃস্বাধীন দেশ গড়তে সবাইকে আত্মনিয়োগ করতে হবে।’ তখন প্রায় সবার চেয়ে আমি জুনিয়র ছিলাম। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে আমাকে ফরেন মিনিস্টার করলেন বঙ্গবন্ধু। তখন বুঝতে পারলাম, বঙ্গবন্ধু আমাকে অনেক স্নেহ করেন। এটা অবশ্যই আমার ভাগ্যের ব্যাপার। অথচ আমি বঙ্গবন্ধুর খুব বেশিদিনের নয়, অল্প কয়েক দিনের কর্মী ছিলাম। তার পরও তিনি ভালো কাজের মূল্যায়ন করলেন। সম্ভবত সংবিধান প্রণয়নের ঘটনায় বঙ্গবন্ধু খুশি হয়েছিলেন। অবশ্য কাজটাও আমি বেশ গুছিয়ে করেছিলাম।

বঙ্গবন্ধু সব সময় বলতেন, বাঙালিরা দলাদলি করলে পাকিস্তানিরা সুযোগ নেবে। একদিন একান্তে তিনি বলেন, ‘পশ্চিমারা মনে করে, আমরা বাঙালিরা কোনো দিন দাঁড়াতে পারব না। কারণ আমরা খুব দলাদলি পছন্দ করি এবং একে অন্যকে সহ্য করি না।’ উনি তাই জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার বিষয়ে সব সময় মনোযোগী ছিলেন। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে অসম্ভবকে তিনি সম্ভব করেছিলেন। এটা একদিন আমি তাঁকে বলেছিলাম।

ফরেন মিনিস্টার হিসেবে একসঙ্গে বহুবার বিদেশে ভ্রমণ করেছি; সেটা আমার জীবনের অনেক আনন্দের বিষয়। মন্ত্রিসভায় অপেক্ষাকৃত তরুণ হওয়ার পরও তিনি আমায় সব সময় কাছে ডেকে নিতেন। মিটিং বা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বক্তৃতার সময় আইনের বিষয় থাকলে বঙ্গবন্ধু বলতেন, ‘তুমি আমার কাছে থাকো।’

বঙ্গবন্ধু সঠিক লোককে সঠিক মূল্যায়ন করে সঠিক জায়গায় বসাতে পারতেন বলেই বিশ্বনেতা হতে পেরেছিলেন। অনেক কম বয়সে সংবিধান প্রণয়নের দায়িত্ব এবং ফরেন মিনিস্টারের দায়িত্ব তিনি আমায় দিয়েছিলেন।

দুঃখের কথা, আমাদের হাতে আমরা বঙ্গবন্ধুকে ধ্বংস করলাম। ১৫ আগস্টের বিয়োগান্ত ঘটনার সময় আমি সম্ভবত যুগোস্লাভিয়ায় ছিলাম। খবর শুনে মনে হলো, পৃথিবীটা ধ্বংস হয়ে গেল! আমাদের সব রাজনীতি ধ্বংস হয়ে গেল! তাঁর নেতৃত্বের শূন্যতা আজও পূরণ হয়নি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাঙালি জাতির জন্য আর কেউ রাস্তায় নামবেন না। এখনকার বিশ্বে ওই উচ্চতার নেতা কল্পনাও করা যায় না।

অবশ্য বঙ্গবন্ধু সব সময় বলতেন, ‘দেখো, আমি বিশ্বাস করি, মানুষের মৃত্যু নির্দিষ্ট কোন দিনে, সেটি লেখা থাকে। এর এক দিন আগেও হবে না, এক দিন পরেও হবে না।’ সে কারণে তিনি ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় বের হয়ে যেতেন। সম্ভবত এ কারণেই যুদ্ধ শুরু হলেও তিনি দেশ ছেড়ে যাননি।


 

আরও পড়ুন
জাতীয় বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • ঈদে বাড়তি ভাড়া চেয়ে হয়রানি করলেই কঠোর ব্যবস্থা: আইজিপি

  • ফিলিস্তিনি নারীদের অন্তর্বাস নিয়ে অশ্লীল খেলায় ইসরাইলি সেনারা

  • রাজার সঙ্গে ভুটান গেলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী

  • রমজানের তৃতীয় জুমায় বায়তুল মোকাররমে মুসল্লির ঢল

  • পারোতে তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

  • কাশ্মীরে গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১০

  • কাপ্তাই হ্রদে পানি স্বল্পতায় কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

  • টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা

  • ৯০ বছর ধরে সংরক্ষিত বইয়ের মানব চামড়ার মলাট সরিয়ে নিল হার্ভার্ড

  • বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর পৌনে ৪ কিলোমিটার দৃশ্যমান

  • রেলে ঈদযাত্রা : ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ ১৪ হাজার টিকিট

  • মুক্তিপণের বিষয়ে এখনো কথা হয়নি : কবির গ্রুপ

  • দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫

  • ‘ট্রি অব পিস’ অফিসিয়াল পুরস্কার নয় : ইউনেস্কো

  • ‘আইপিইউ অ্যাসেম্বলি’ শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার

  • ৪ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

  • ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি : কাদের

  • ‘স্বাধীনতা আন্দোলনের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি’

  • পণ্যের দাম বাড়াতেই বিএনপির ভারত বর্জন কর্মসূচি : নাছিম

  • চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

  • দক্ষতার সাথে দ্রুত কাজ করার তাগিদ গণপূর্তমন্ত্রীর 

  • ‘জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে’

  • ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাস

  • উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন : পরিবেশমন্ত্রী

  • কৃষকের দামে তরমুজ বিক্রির কার্যক্রম পরিদর্শন কৃষিমন্ত্রীর

  • আইপিইউ’র গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে স্পিকার

  • ‘ড. ইউনূস ইসরায়েলির পুরস্কার নিয়ে গণহত্যার পক্ষ নিয়েছেন’

  • বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু

  • ‘বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়’

  • এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন

  • ‘সাড়ে আট হাজার ডাকঘর `স্মার্ট সার্ভিস পয়েন্টে` রূপান্তরিত হবে’

  • টিসিবি কার্ডে জালিয়াতি ঠেকাতে আসছে স্মার্ট কার্ড

  • শহরে বস্তিবাসী বেশি বরিশাল ও ময়মনসিংহের

  • উত্তরাঞ্চলে খুলছে সম্ভাবনার দুয়ার

  • ‘সরকার গ্রামকে শহরে রুপান্তরিত করতে কাজ করছে’

  • নারায়ণগঞ্জে ইকোনোমিক জোন পরিদর্শনে ভুটানের রাজা

  • শান্তিপূর্ণ উপায়েই এগোতে চায় বাংলাদেশ

  • ২৫ মার্চ রাতে সারাদেশে ১ মিনিট ব্ল্যাক আউট

  • বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণের আহ্বান অর্থ প্রতিমন্ত্রীর

  • স্থায়ী দোকানে টিসিবির পণ্য বিক্রির চিন্তা

  • চট্টগ্রামে ২ দিনব্যাপী ইনোভেশন শো-কেসিং শুরু

  • সোমবার ভয়াল ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস

  • বাংলাদেশি শিক্ষকদের ফেলোশিপ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

  • অনির্দিষ্টকালের জন্য আগাম জামিন নয়

  • ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক

  • ভুটানের রাজার সফর
    কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা

  • জেনোসাইড ১৯৭১’র আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বিষয়ে সেমিনার শনিবার

  • ‘জলবায়ু সহিষ্ণু সমাজ গঠনে নারীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে’

  • ‘স্মার্ট বাংলাদেশের ন্যায় স্মার্ট ট্যুরিজম গড়ে তোলা হবে’

  • সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট নিশ্চিতের নির্দেশ পলকের

  • বাংলাদেশ সরাসরি চীনের সঙ্গে লেনদেনে যাচ্ছে

  • শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা

  • ‘কোন ইস্যু না পেয়ে বিএনপি ভারত বিরোধীতা শুরু করেছে’

  • ‘স্বাধীনতা আন্দোলনের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি’

  • দ্রব্যমূল্যর দাম বাড়ানোই বিএনপির উদ্দেশ্য : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • ‘ভারত বিরোধীতার মাধ্যমে বিএনপির দেউলিয়াত্ব প্রকাশ পেয়েছে’

  • ‘রেমিটেন্স যোদ্ধাদের সেবা প্রদানে আন্তরিক হতে হবে’

  • সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে হবে : পলক

  • ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২০৮ কোটি টাকা

  • ‘ইফতার পার্টি না করে নিম্ন আয়ের মানুষকে সহযোগিতা করুন’