শুক্রবার   ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সর্বশেষ:
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে : ওবায়দুল কাদের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল বিএনপিই গণতন্ত্র ধ্বংসের অপচেষ্টা চালাচ্ছে : ড. হাছান মাহমুদ কাতারের আমিরের সফরে ৬ চুক্তি ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা বাংলাদেশ-কাতার সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে : শিল্পমন্ত্রী পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণের নির্দেশ দিলেন গণপূর্তমন্ত্রী প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান রাষ্ট্রদূত ইমরানের নোয়াখালীতে কৃষকের ধান কেটে ও মাড়াই করে দিল ছাত্রলীগ চাঁদপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ২২৭ বুথ উদ্বোধন বিনা খরচে জর্ডানে গার্মেন্টসকর্মী প্রেরণের লক্ষ্যে পিরোজপুরে সভা
৩২৮

চাপ সামলে উঠছে অর্থনীতি

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ৬ মে ২০২১  

মহামারী করোনার অভিঘাতে বিপর্যস্ত দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি ক্রমেই চাপ সামলে উঠছে। লকডাউনের মধ্যেও চলছে সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড। গ্রামাঞ্চলে ও কৃষি খাতে করোনার তেমন কোনো প্রভাব নেই। ফলে চলতি বোরো মৌসুমেও বাম্পার ফলন হয়েছে। এরই মধ্যে শুরু হয়েছে ধান কাটা। 

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অভ্যন্তরীণ উৎপাদন, চাহিদা ও সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক থাকায় অর্থনীতিতে করোনার অভিঘাতের চাপ কমছে। খরা কাটছে রপ্তানি খাতের। রেমিট্যান্স ও রিজার্ভে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেকর্ড। তবে সামনের দিনগুলোয় দুশ্চিন্তা বাড়ছে কর্মসংস্থান, বিনিয়োগ ও বেকারত্ব নিয়ে। গত বছরের এ সময় দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির ছিল। পরে সরকারি খাতের নানা প্রণোদনা ও বেসরকারি খাতের সার্বিক প্রচেষ্টায় অর্থনীতি কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। এরই মধ্যে আবারও শুরু হয়ে যায় করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় দফা সংক্রমণ। এ সংক্রমণ ঠেকাতে বর্তমানে চলছে লকডাউন। কিন্তু গত বছরের মতো সবকিছু বন্ধ করে না দিয়ে শিল্পকারখানা খোলা রাখা হয়েছে।

এতে একদিকে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, অন্যদিকে অর্থনীতিও রয়েছে সচল। এ দেশের বেশির ভাগ মানুষই অপ্রাতিষ্ঠানিক ও বেসরকারি খাতের সঙ্গে জড়িত। ফলে সবকিছু বন্ধ করে দিলে কার্যত মানুষের জীবনই অচল হয়ে যাবে বলে মনে করে সরকার। আর শিল্পকারখানাসহ অর্থনৈতিক কর্মকান্ড চালু রেখে অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ আরোপ করায় অর্থনীতিতে দ্বিতীয় দফা অভিঘাতের চাপটা কমেছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি বছরে দ্বিতীয় দফায় শুরু হওয়া করোনা সংক্রমণকালে দেশের অর্থনীতি কিছুটা হলেও গতিশীল রয়েছে। তবে করোনা মহামারী সরকারের দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি ওলটপালট করে দিয়েছে। আগে প্রতি বছর যেখানে ১ শতাংশ হারে দারিদ্র্য বিমোচন হতো সেখানে করোনার কারণে এখন বছরে ৪ শতাংশ মানুষ নতুন করে দরিদ্র হচ্ছে। ফলে করোনাকালে নতুন করে আড়াই কোটি মানুষ চরম দরিদ্রের তালিকায় নাম লিখিয়েছে। আবার অর্থনীতি রিকভারি (পুনরুদ্ধার), করোনা মোকাবিলা ও দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি নতুন করে এক দরিদ্রের ফাঁদে আটকে পড়ছে বলে মনে করেন তিনি। ফলে জীবনযাপনের জন্য মানুষ অনেক বেশি ধারকর্জ করছে। এতে গরিব মানুষের ঋণের বোঝা এক বছরে দ্বিগুণ হয়ে গেছে। এ অবস্থা মোকাবিলায় জীবন ও জীবিকাকে সমান গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ দেন এই বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ।

জানা গেছে, গত বছরের শুরুতে করোনা মহামারী দেখা দিলে ব্যবসা-বাণিজ্য সংকুচিত হওয়ায় চাপের মুখে পড়ে অর্থনীতি। সে সময় করোনার প্রথম ধাক্কা সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রেখেছিল রপ্তানি খাত ও রেমিট্যান্স। প্রবাসে চরম প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যেও গ্রামের বাড়িতে টাকা পাঠিয়েছেন কর্মীরা। সে ধারা এখনো অব্যাহত রয়েছে। বরং গত বছরের তুলনায় এ বছর রেমিট্যান্স প্রবাহের গতি আরও বেড়েছে। অন্যদিকে গত বছরের এপ্রিল-মেতে বিপুল পরিমাণ রপ্তানি আদেশ স্থগিত হলেও স্বল্প সময়ের ব্যবধানে সেগুলো আবার ফিরে আসে। বর্তমানে তৈরি পোশাক খাতের রপ্তানি আদেশ পরিস্থিতিও বেশ সন্তোষজনক। তবে আসছে না নতুন করে কোনো বিদেশি বিনিয়োগ। ভাটা পড়েছে স্থানীয় বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানেও। এদিকে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সরকারের লকডাউন দীর্ঘায়িত হলে অর্থনীতির ওপর চাপ আরও বাড়বে। এ কারণে জীবন-জীবিকার সমন্বয় ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে ব্যবসা কর্মকান্ড চালু রেখেছে সরকার। এদিকে ঈদের পর সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এজন্য জনজীবনে আরোপিত নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সচল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। এদিকে করোনা মহামারীর মধ্যেও রেকর্ড বৈদেশিক মুদ্রা এসেছে দেশে। 

সোমবার (৩ মে) দিন শেষে প্রথমবারের মতো দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৫ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ রিজার্ভ দিয়ে আগামী ১২ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব। এর আগে চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৪৪ দশমিক ০২ বিলিয়ন বা ৪ হাজার ৪০২ কোটি ডলার। আর ২০২০ সালের ৩০ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ৪৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছিল। আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুযায়ী একটি দেশে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রার মজুদ থাকতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে সদ্যসমাপ্ত এপ্রিলে ২০৬ কোটি ৭০ লাখ (২ দশমিক ০৬ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা; যা গত বছরের (২০২০ সাল) এপ্রিলের চেয় ৮৯ দশমিক ১১ শতাংশ বেশি। গত বছরের এপ্রিলে রেমিট্যান্স এসেছিল ১০৯ কোটি ২৯ লাখ ৬০ হাজার ডলার। দেশের ইতিহাসে এক মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহে এত বেশি প্রবৃদ্ধি এর আগে কখনো হয়নি। চলতি অর্থবছরের মার্চে দেশে রেমিট্যান্স আসে ১৯১ কোটি ৯৫ লাখ ডলার এবং ফেব্রুয়ারিতে ১৭৮ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যমতে করোনা নতুন করে বিস্তারের মধ্যে চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে পণ্য রপ্তানি আয়ে বাংলাদেশ আগের একই সময়ের চেয়ে সামান্য পিছিয়ে রয়েছে। গত মার্চে অবশ্য রপ্তানি আয়ে বেশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই-মার্চে বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি করে ২ হাজার ৮৯৩ কোটি ৮৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার আয় করেছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ শতাংশ কম। মার্চে বাংলাদেশ থেকে ৩০৭ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছে, যা আগের বছরের মার্চের তুলনায় ১২ দশমিক ৫৯ শতাংশ বেশি। এর আগে বছরের প্রথম দুই মাসে রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হয়। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে এ তথ্য উঠে এসেছে। দেখা যায় নিট পণ্য রপ্তানির ধারাবাহিক উন্নতি রপ্তানি খাতের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা রাখছে।

এদিকে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে বড় ভূমিকা রাখে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই)। কিন্তু গত বছরের কঠোর লকডাউনের মধ্যে প্রচন্ড সংকটে পড়েন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। চলতি বছরের লকডাউনে এ খাতের ব্যবসায়ীদের সংকট গত বছরের তুলনায় অনেকটা কম। এদিকে ঈদুল ফিতর সামনে রেখে আবারও সব ধরনের দোকানপাট, শপিং মল খুলে দিয়েছে সরকার। ঈদের আগে কিছুটা হলেও ব্যবসা-বাণিজ্য আবার জমেছে। করোনার কারণে গত বছর দুই ঈদ ও বাংলা নববর্ষে সারা দেশ কার্যত অচল ছিল। ফলে সে সময় ধস নেমেছিল ব্যবসা-বাণিজ্যে। সে অবস্থা থেকে এবার কিছুটা হলেও প্রবৃদ্ধির দিকে এগোচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্য। গত বছর এ সময়ে হুমকির মুখে পড়েছিল নিম্নমধ্য আয়ের মানুষের জীবন-জীবিকা। এ বছর অবশ্য সে অবস্থা কেটে উঠছে। 

এ প্রসঙ্গে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য এখনো বিপর্যস্ত। তবে গত বছরের তুলনায় চলতি বছরের অভিঘাতটা কম হওয়ায় আমাদের অর্থনীতিটা মোটামুটি গতিশীল রয়েছে। করোনার নাজুক পরিস্থিতির মধ্যেও ব্যবসা-বাণিজ্য টিকিয়ে রাখতে হচ্ছে। তবে সংক্রমণটা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলে অর্থনৈতিক ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে বলে তিনি মনে করেন।

আরও পড়ুন
অর্থনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • সর্বজনীন পেনশন নিয়ে ভোলার চরফ্যাশনে অবহিতকরণ সভা

  • আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত তিন বিচারপতির শপথ গ্রহণ

  • ‘দেশকে এগিয়ে নিতে কৃষির আধুনিকায়ন ছাড়া কোন বিকল্প ব্যবস্থা নেই’

  • নীলুফা ইসলামের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক

  • ‘পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে’

  • ‘যে কোন দুর্যোগে পুলিশ জীবন বাজি রেখে সেবা প্রদান করছে’

  • যে কোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে : সিইসি

  • থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

  • আগামী ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি

  • নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

  • বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

  • ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না

  • আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত

  • মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া

  • হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির

  • সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ

  • যুক্তরাষ্ট্র না থাকলে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে কে, প্রশ্ন বাইডেনের 

  • গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

  • নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চান ন্যান্সি পেলোসি

  • যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

  • রোববার থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ

  • ফের ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি

  • যুক্তরাষ্ট্র কোন চোখে দেখে বাংলাদেশকে, জানাল মার্কিন কর্মকর্তা 

  • কুরবানির আগেই ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা যাবে: রাষ্ট্রদূত

  • হজ পারমিট দেওয়া শুরু করল সৌদি আরব

  • একসঙ্গে চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা

  • কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে

  • নীলফামারীতে ‘হিটস্ট্রোক’ সচেতনতায় সেমিনার

  • লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ 

  • লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ 

  • ডিপজলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন সাদিয়া মির্জা

  • ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো : রেহমান সোবহান

  • ‘জলাবদ্ধতা দূর করতে বারইপাড়া খাল খনন শেষ করতে হবে’

  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, আহত ১০

  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি

  • ‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্ব দিতে হবে’

  • প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, পাস ২৩ হাজার

  • দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন

  • এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

  • ‘হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ’

  • ‘শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • ভ্যাপসা গরমে বিপাকে শ্রমজীবী মানুষ

  • বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

  • ঢাকায় কাতারের আমিরের নামে সড়ক ও পার্ক

  • ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করার উদ্যোগ নেয়া হবে’

  • বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে : ওবায়দুল কাদের

  • রুমায় সেনা অভিযান, কুকি চিনের সদস্য নিহত

  • ‘সমবায় সমিতির অব্যবস্থাপনা দূর করতে উদ্যোগ নেয়া হবে’

  • প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান রাষ্ট্রদূত ইমরানের

  • ‘পাট পণ্যের উন্নয়ন ও বিপণনে একটি সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে’

  • সংসদীয় কমিটির কাছে ২০২৪ পর্যন্ত বিদ্যুৎখাতে অর্জনের তথ্য উপস্থাপন

  • ‘সিনেমা-টিভি খাতে বাংলাদেশ-ভারতের অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে’

  • পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণের নির্দেশ দিলেন গণপূর্তমন্ত্রী

  • ঝালকাঠিতে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন আমু

  • বিএনপিই গণতন্ত্র ধ্বংসের অপচেষ্টা চালাচ্ছে : ড. হাছান মাহমুদ

  • এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত

  • ‘উপজেলা নির্বাচনে কোন অনিয়ম সহ্য করা হবে না’

  • সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ