আসামে ব্যান্ডউইথ রপ্তানি করবে বাংলাদেশ
নিউজ ডেস্ক
বাংলাদেশ থেকে ৩০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ আমদানি করবে ভারতের আসাম রাজ্য সরকারের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ‘আসাম ইলেক্ট্রনিকস ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন লিমিটেড’। মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে এক বৈঠকে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং ভারতের একটি প্রতিনিধি দলের মধ্যে রপ্তানির বিষয়টি নীতিগতভাবে চূড়ান্ত হয়।
বৈঠকে আগামী নভেম্বরের মধ্যে সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়ার পর এ বিষয়ে চুক্তিসইসহ রপ্তানির বিষয়টি চূড়ান্ত করার সিদ্ধান্ত হয়। এর আগে এ বিষয়ে ঢাকায় কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে প্রাথমিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মেঘালয় রাজ্য সরকারের যুগ্মসচিব (আইটি) কুমবামুট লাং ননগরির বৈঠকে প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। বৈঠকে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী প্রতিনিধি দলকে আশ্বস্ত করে বলেন, আমাদের ব্যান্ডউইথ রপ্তানির বিষয়ে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের নিজস্ব চাহিদা মেটানোর পরও হাতে যথেষ্ট পরিমাণ ব্যান্ডউইথ আছে ও থাকবে। দেশে নেটওয়ার্কের বর্ধিত চাহিদা মিটিয়ে সৌদি আরব ও ভারতে ব্যান্ডউইথ রপ্তানি করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগের কাজ শুরু করেছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, তৃতীয় সাবমেরিন সংযোগ সম্পন্ন হলে অতিরিক্ত আরও প্রায় ১৩ হাজার ২০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ সংযুক্ত হবে। এ ছাড়া প্রথম সাবমেরিন ক্যাবলে আরও তিন হাজার ৮০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউথ সংযুক্ত হচ্ছে অর্থাৎ বর্তমানে বিদ্যমান ক্যাপাসিটির চেয়ে প্রায় ৫ গুণ বেশি।
আসামে ব্যান্ডউইথ রপ্তানির যথাযথ প্রক্রিয়া নেওয়ার জন্য মন্ত্রী সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে নির্দেশ দিয়েছেন। প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে সিলেটের তামাবিল থেকে মেঘালয়ের ডাউকি হয়ে গুয়াহাটিতে আসাম নিজস্ব ব্যয়ে ক্যাবল সংযোগ স্থাপন করবে। এ জন্য বাংলাদেশ তামাবিল পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সংযোগ নিশ্চিত করতে বিকল্প লাইন স্থাপন করবে বলে মন্ত্রী প্রতিনিধিকে আশ্বস্ত করেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী ইন্টারনেটকে ডিজিটাল বাংলাদেশের মহাসড়ক আখ্যায়িত করে দেশের মানুষের ডিজিটাল জীবনধারা নিশ্চিত করতে প্রতিটি অঞ্চলে নেটওয়ার্ক সুবিধা পৌঁছে দিতে সরকারের গৃহীত কর্মসূচি তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ২০০৮ সালে দেশে মাত্র সাড়ে সাত জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ ব্যবহৃত হতো। ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল মাত্র ৮ লাখ। ২০২০ সালে কোভিড শুরুর প্রাক্কালে দেশে এক হাজার জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যবহৃত হতো। বর্তমানে তা বেড়ে তিন হাজার ৮০০ জিবিপিএসে উন্নীত হয়েছে। ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ১৩ কোটিতে উন্নীত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে বাংলাদেশ আজ বিশ্বের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
প্রতিনিধি দলের অপর সদস্যরা হলেন- আসাম ইলেক্ট্রনিকস ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন লিমিটেডের ম্যানেজার শ?্যামল সরকার, আসাম ইলেক্ট্রনিকস ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন লিমিটেডের কনসালট্যান্ট সিআর ডেকা, দীপংকর চৌধুরী।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য বাংলাদেশ থেকে ২০ জিবিপিএস ব্যান্ডউথ আমদানি করে। ১০ জিবিপিএস দিয়ে আমদানি শুরু করলেও সম্প্রতি তা বেড়ে ২০ জিবিপিএসে উন্নীত হয়েছে।
- বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার ছবি নিয়ে ডিজিটাল আর্ট গ্যালারি
- নগদ একাউন্টের ৯টি সুবিধা
- সৈয়দ আশরাফ কন্যার ছবি ফেসবুক জুড়ে ভাইরাল
- বিটিসিএলের নাম ব্যবহার করে বাংলা ডোমেইন হোস্টিংয়ের নামে প্রতারণা
- বিশ্বজুড়ে বাংলা ডোমেইন নিবন্ধনের হার বাড়ছে
- বয়ফ্রেন্ড ভাড়া করতে অ্যাপ
- ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্পিডে চীনের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ
- ১৬ কোটি মানুষের কাছেই ইন্টারনেট পৌঁছে দেয়া হবে: জয়
- কেবল ছাড়া টিভি দেখার সুবিধা ‘আকাশ ডিটিএইচ’ বাজারে
- ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস ১২ ডিসেম্বর
- ৯৯৯ এর সহায়তায় চট্টগ্রামে ২ ধর্ষক গ্রেফতার
- ফাইভ জির তরঙ্গ পরীক্ষা করতেই মারা পড়ল শত শত পাখি
- আজ রাতেই বন্ধ হচ্ছে ২০ লাখ সিম
- বিকাশে প্রতারণার পথ বন্ধ হয়ে গেল যে পদ্ধতিতে
- দেশের প্রথম উন্মুক্ত কৃষি পণ্য মার্কেটপ্লেস `ফুড ফর নেশন` উদ্বোধন
পারোতে তথ্য প্রতিমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
৯০ বছর ধরে সংরক্ষিত বইয়ের মানব চামড়ার মলাট সরিয়ে নিল হার্ভার্ড
‘স্বাধীনতা আন্দোলনের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি’
‘জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে’
ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাস
উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন : পরিবেশমন্ত্রী
এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন
ইসরাইলি গণহত্যা নিয়ে প্রতিবেদন করে হুমকির মুখে জাতিসংঘ কর্মকর্তা