শুক্রবার   ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সর্বশেষ:
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে : ওবায়দুল কাদের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল বিএনপিই গণতন্ত্র ধ্বংসের অপচেষ্টা চালাচ্ছে : ড. হাছান মাহমুদ কাতারের আমিরের সফরে ৬ চুক্তি ৫ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা বাংলাদেশ-কাতার সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে : শিল্পমন্ত্রী পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণের নির্দেশ দিলেন গণপূর্তমন্ত্রী প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান রাষ্ট্রদূত ইমরানের নোয়াখালীতে কৃষকের ধান কেটে ও মাড়াই করে দিল ছাত্রলীগ চাঁদপুরে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের ২২৭ বুথ উদ্বোধন বিনা খরচে জর্ডানে গার্মেন্টসকর্মী প্রেরণের লক্ষ্যে পিরোজপুরে সভা
১৬৪

আগামী জুন পর্যন্ত থাকবে স্বস্তিদায়ক রিজার্ভ

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১৯ মার্চ ২০২৩  

ধীরে ধীরে বৈশ্বিক মন্দার প্রভাব কাটিয়ে উঠছে বাংলাদেশ। একটু একটু করে প্রশমিত হতে শুরু করেছে চলমান ডলার সংকট। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়সহ অর্থনীতির বেশ কিছু সূচক ইতিবাচক ধারায় প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকা ও ডলার সংকট এখনো রয়েই গ্যাছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যেও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বাংলাদেশ ব্যাংককে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে বলেছে। আর সে কারণেই খুব হিসেব-নিকেশ করে ডলার খরচ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ পর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তার বলেছেন, রিজার্ভ নিয়ে তারা দুশ্চিন্তা করছেন না। আগামী জুন পর্যন্ত যাতে রিজার্ভ স্বস্তিদায়ক থাকে সেভাবেই এখন ডলার খরচ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন তারা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেব অনুযায়ী আগামী জুন মাস নাগাদ রপ্তানি আয়ে সাড়ে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হতে পারে। আর চলতি অর্থবছরে রপ্তানির পরিমাণ হতে পারে ৫৩ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। এছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স ৪ শতাংশ বেড়ে চলতি অর্থবছরে প্রবাসী আয় ২৩ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি হতে পারে। এই অর্থবছরে আমদানি ব্যয় ৮০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হাবর সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ডলার সংকটের সমাধান রাতারাতি হবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। গত ৭ মার্চ এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) কাছে আমদানির দায় হিসেবে রিজার্ভ থেকে ১০৫ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়েছে। এর ফলে ১৫ মার্চ রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলারে। এ রিজার্ভ দিয়ে প্রায় চার মাসের (প্রতি মাসে ৮ বিলিয়ন হিসাবে) আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের আলোকে হিসাব করলে রিজার্ভ এখন ২৩ বিলিয়নের কিছু বেশি। এই অবস্থার মধ্যেও আইএমএফের পূর্বাভাস বলেছে, আগামী অর্থবছর থেকে ধারাবাহিকভাবে রিজার্ভ বাড়বে। আর ২০২৬-২৭ অর্থবছর শেষে দেশের রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৫০ বিলিয়ন ডলার বা ৫ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। অর্থনীতিবিদরাও বলছেন বৈশ্বিক বাস্তবতায় এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক পথেই আছে।

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের গবেষক ও অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত বলেছেন রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয়সহ বাংলাদেশের অর্থনীতির অধিকাংশ সূচকই ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। সবচেয়ে খুশির খবর হলো দীর্ঘ সময়ের অতিমারির পরও আমাদের উৎপাদনে কোনও সমস্যা হয়নি। এখন পর্যন্ত অর্থনীতির সব সেক্টরেই প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। তবে বৈশ্বিক সংকটের কারণে আমাদের ব্যালেন্স অব পেমেন্টে কিছুটা চাপ আছে। এই চাপ মূলত আমদানি ব্যয় বেশি হওয়ার কারণে। আমদানি ব্যয় বেশি হওয়ার মূল কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম বেড়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সুদহার বাড়ানোর কারণে বিশ্ব বাজার থেকে আমাদের বেশি দামে পণ্য কিনতে হচ্ছে। এতে ডলারের কিছুটা সংকট থাকলেও বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নিয়ে ভয়ের কিছু নেই। এখন পর্যন্ত যে রিজার্ভ আছে তা দিয়ে আগামী চার থেকে পাঁচ মাস চলা যাবে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান বলেন, আমি আশাবাদী ধীরে ধীরে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে। সামনে দুটি ঈদ আছে। কয়েক দিন পর শুরু হচ্ছে রমজান মাস। এই রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীরা বেশি বেশি রেমিট্যান্স পাঠাবেন। রমজানের পর কোরবানির ঈদেও প্রবাসীরা বেশি করে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে থাকেন। পাশাপাশি রপ্তানিতেও ইতিবাচক ধারা অব্যাহত আছে। বিদেশি ঋণের বড় কিস্তি পরিশোধ যদি না থাকে, তাহলে জুন পর্যন্ত রিজার্ভ থাকবে স্বস্তিদায়ক।

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলেছে, নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থার কারণে আমদানি কমছে। চলতি অর্থবছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ মাসে ৩ হাজার ৭০৭ কোটি ডলারের রপ্তানি আয় হয়েছে, যা প্রতি মাসে গড়ে ৪৬৩ কোটি ডলার। নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে গড়ে ৫২০ কোটি ডলার রপ্তানি হয়েছে। একই সময়ে বেড়েছে রেমিট্যান্স।

অন্যদিকে, ফেব্রুয়ারিতে প্রবাসী আয় বেড়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২২ কোটি ডলার বেশি। গত মাসে দেশে এসেছে ১৫৬ কোটি ডলার। আগের মাস জানুয়ারিতে এসেছিল ১৯৬ কোটি ডলার। ডিসেম্বরে এটি ছিল প্রায় ১৭০ কোটি ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়) যাতে বৈধ পথে দেশে আসে-তা নিশ্চিত করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতে প্রবাসী আয়ে গতি বেড়েছে। সামনে রমজান ও দুটি ঈদ থাকায় রেমিট্যান্সের এই ধারা চলতি মার্চ ও এপ্রিলেও অব্যাহত থাকবে বলে মনে করছেন কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা আরও বলছেন, আগামী জুন পর্যন্ত বিদেশি ঋণের বিপরীতে বড় কোনও কিস্তি পরিশোধ নেই। ফলে আগামী মে মাস পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ ধীরে ধীরে বাড়বে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আশা, এপ্রিল শেষে রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন থেকে বেড়ে ৩২ বিলিয়নে দাঁড়াবে। তবে আগামী মে মাসের প্রথম সপ্তাহে রিজার্ভ থেকে আকু পেমেন্ট বা এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (এসিইউ) কাছে প্রায় দেড় বিলিয়ন ডলারের মতো আমদানি বিল পরিশোধ করতে হবে। এতে আগামী মে মাস পর্যন্ত রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলারের ঘরেই থাকবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান অর্থনীতিবিদ হাবিবুর রহমান বলেন, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন যে অবস্থায় আছে মার্চ শেষে প্রায় সেই অবস্থাতেই থাকবে। এপ্রিলে একটু বাড়তে পারে। তবে মে মাসে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের কাছে আমদানি বিল পরিশোধ করতে হবে। এ কারণে এখন রিজার্ভ একটু একটু বাড়লেও মে শেষে ৩২ বিলিয়ন ডলারের আশপাশেই থাকবে। এছাড়া বিভিন্ন প্রকল্পের জন্য নেওয়া বিদেশি ঋণ পরিশোধ করার পাশাপাশি বাজার স্বাভাবিক রাখতে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি অব্যাহত থাকবে।

অন্যদিকে অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশে ডলার সংকটের অন্যতম কারণ হলো দেশের অতিরিক্ত আমদানি নির্ভরতা এবং স্থানীয় পর্যায়ে কাঁচামাল ও পণ্য উৎপাদন না হওয়া। এতে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ পড়েছে। মূলত খাদ্যশস্য থেকে শুরু করে বাংলাদেশকে চিনি, ভোজ্য তেল, মসলা, পেট্রোলিয়াম পণ্য, সার, তুলা, সুতা, রাসায়নিক, শিল্পের যন্ত্রপাতি, সিমেন্ট ও ইস্পাত কারখানার কাঁচামালসহ প্রায় সব পণ্যই আমদানি করতে হচ্ছে। তবে অচিরেই এই অবস্থা থেকে উত্তরণ সম্ভব বলেও তারা মনে করছেন।

আরও পড়ুন
অর্থনীতি বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • সর্বজনীন পেনশন নিয়ে ভোলার চরফ্যাশনে অবহিতকরণ সভা

  • আপিল বিভাগের নবনিযুক্ত তিন বিচারপতির শপথ গ্রহণ

  • ‘দেশকে এগিয়ে নিতে কৃষির আধুনিকায়ন ছাড়া কোন বিকল্প ব্যবস্থা নেই’

  • নীলুফা ইসলামের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক

  • ‘পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে’

  • ‘যে কোন দুর্যোগে পুলিশ জীবন বাজি রেখে সেবা প্রদান করছে’

  • যে কোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে : সিইসি

  • থাইল্যান্ডের রাজা-রাণীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

  • আগামী ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি

  • নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি

  • বিশ্বের প্রতি যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

  • ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমতে পারবে না

  • আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করতে চায় ভারত

  • মডেল ঘরে পেঁয়াজ সংরক্ষণ কৃষকের মধ্যে সাড়া

  • হজযাত্রীদের সহযোগীতার আশ্বাস সৌদির

  • সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ

  • যুক্তরাষ্ট্র না থাকলে বিশ্বের নেতৃত্ব দেবে কে, প্রশ্ন বাইডেনের 

  • গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

  • নেতানিয়াহুর পদত্যাগ চান ন্যান্সি পেলোসি

  • যুদ্ধ অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত : প্রধানমন্ত্রী

  • রোববার থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ

  • ফের ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি

  • যুক্তরাষ্ট্র কোন চোখে দেখে বাংলাদেশকে, জানাল মার্কিন কর্মকর্তা 

  • কুরবানির আগেই ব্রাজিল থেকে জীবন্ত গরু আনা যাবে: রাষ্ট্রদূত

  • হজ পারমিট দেওয়া শুরু করল সৌদি আরব

  • একসঙ্গে চাকরি ছাড়লেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্ধশতাধিক কর্মকর্তা

  • কুমিল্লায় সূর্যমুখী চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে

  • নীলফামারীতে ‘হিটস্ট্রোক’ সচেতনতায় সেমিনার

  • লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ 

  • লক্ষ্মীপুরে দিনব্যাপী হজ্জযাত্রীদের প্রশিক্ষণ 

  • ডিপজলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ আনলেন সাদিয়া মির্জা

  • ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো : রেহমান সোবহান

  • ‘জলাবদ্ধতা দূর করতে বারইপাড়া খাল খনন শেষ করতে হবে’

  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, আহত ১০

  • প্রধানমন্ত্রী থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন বুধবার, সই হচ্ছে ছয় চুক্তি

  • ‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্ব দিতে হবে’

  • প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ, পাস ২৩ হাজার

  • দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন

  • এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

  • ‘হাসপাতালগুলোতে জরুরি রোগী ছাড়া ভর্তি না করার নির্দেশ’

  • ‘শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্স’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • ভ্যাপসা গরমে বিপাকে শ্রমজীবী মানুষ

  • বিএনপির বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক মামলা নেই: প্রধানমন্ত্রী

  • ঢাকায় কাতারের আমিরের নামে সড়ক ও পার্ক

  • ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করার উদ্যোগ নেয়া হবে’

  • বিএনপি রাজনৈতিকভাবে টালমাটাল অবস্থায় রয়েছে : ওবায়দুল কাদের

  • রুমায় সেনা অভিযান, কুকি চিনের সদস্য নিহত

  • ‘সমবায় সমিতির অব্যবস্থাপনা দূর করতে উদ্যোগ নেয়া হবে’

  • প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিট্যান্স পাঠানোর আহ্বান রাষ্ট্রদূত ইমরানের

  • ‘পাট পণ্যের উন্নয়ন ও বিপণনে একটি সমন্বিত পথনকশা প্রণয়ন করা হবে’

  • সংসদীয় কমিটির কাছে ২০২৪ পর্যন্ত বিদ্যুৎখাতে অর্জনের তথ্য উপস্থাপন

  • ‘সিনেমা-টিভি খাতে বাংলাদেশ-ভারতের অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে’

  • পরিবেশবান্ধব অবকাঠামো নির্মাণের নির্দেশ দিলেন গণপূর্তমন্ত্রী

  • ঝালকাঠিতে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন আমু

  • বিএনপিই গণতন্ত্র ধ্বংসের অপচেষ্টা চালাচ্ছে : ড. হাছান মাহমুদ

  • এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত

  • ‘উপজেলা নির্বাচনে কোন অনিয়ম সহ্য করা হবে না’

  • সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ