মুজিববর্ষের উপহার হিসেবে খুলনায় ঘর পাচ্ছেআরো ১৩৫১ পরিবার
ডেস্ক রিপোট

খুলনার ৯ উপজেলায় আরো এক হাজার ৩৫১ গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে ঘর। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে তারা এ ঘর পাবে।
আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় দ্বিতীয় ধাপের এসব ঘরের সঙ্গে প্রত্যেক ভূমিহীন দুই শতক করে জমি পাবেন। ৭ এপ্রিলের মধ্যে ঘরের নির্মাণ কাজ শেষ হবে। প্রথম ধাপে খুলনায় ৯২২ ভূমিহীন পরিবারকে ঘর দেয়া হয়।
জানা গেছে, দ্বিতীয় ধাপের ঘরগুলোর নকশা কিছু পরিবর্তন হচ্ছে। প্রথম ধাপের প্রতি ঘরের জন্য এক লাখ ৭৫ হাজার টাকা ব্যয় হয়। দ্বিতীয় ধাপে প্রতিটি ঘরের জন্য আরো ২০ হাজার টাকা বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। প্রথম ধাপের ঘর দেয়ার পর বিদেশি কূটনৈতিকরা প্রধানমন্ত্রীর এ উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
খুলনা জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভূমিহীন এক হাজার ৩৫১ পরিবারের নাম আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পে পাঠানো হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে ডুমুরিয়ায় ৫শ’, পাইকগাছায় ৩শ’, রূপসায় ২১৫, দাকোপে ২শ’, তেরখাদায় ৪০, দিঘলিয়া, বটিয়াঘাটা ও কয়রায় ৩০টি করে এবং ফুলতলা উপজেলায় ছয়টি গৃহহীন পরিবার ঘর পাবেন।
তেরখাদার ইউএনও সাদিয়া ইসলাম জানান, দ্বিতীয় ধাপের জন্য উপজেলা সদর, সাচিয়াদাহ ও ছাগলাদাহ ইউপির ঘর নির্মাণের বিষয়টি প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে। ভূমিহীনদের তালিকা দিতেও ইউপি চেয়ারম্যানদের বলা হয়েছে। প্রথম ধাপে শুধুমাত্র ছাগলাদাহ ইউনিয়নে ৪০টি ভূমিহীন পরিবার ঘর পায়।
রূপসার ইউএনও নাসরিন আক্তার জানান, আইচগাতী, শ্রীফলতলা, টিএস বাহিরদিয়া, ঘাটভোগ ও নৈহাটী ইউনিয়নে দ্বিতীয় ধাপে ভূমিহীনদের জন্য ঘর নির্মাণ করা হবে। প্রথম ধাপে এখানে ৭২টি গৃহহীন পরিবার মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়েছে।
ফুলতলার ইউএনও সাদিয়া আফরিন জানান, দামোদর ইউনিয়নে দ্বিতীয় ধাপের ঘর নির্মাণের জন্য স্থান চূড়ান্ত করা হয়েছে। ৭ এপ্রিলের মধ্যে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হবে। প্রথম ধাপে উপজেলার চারটি ইউনিয়নে ৪০টি গৃহহীন পরিবার প্রধানমন্ত্রীর এ উপহার পেয়েছেন।
দিঘলিয়ার ইউএনও মাহবুব আলম জানান, ৩০টি গৃহহীন পরিবার দ্বিতীয় ধাপে ঘর পাবে। বারাকপুর ও দিঘলিয়া ইউনিয়নে স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। প্রথম ধাপে ৭০টি গৃহহীন পরিবার ঘর পায়।
দাকোপ এর ইউএনও মিন্টু বিশ্বাস জানান, সুতারখালী, কৈলাশগঞ্জ, বানিশান্তা ও দাকোপ ইউনিয়নের ২শ’ ভূমিহীন পরিবারকে প্রধানমন্ত্রীর উপহার দেয়ার জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। প্রথম ধাপে তিলডাঙ্গা, পানখালী, বাজুয়া, লাউডোব ও বানিশান্তা ইউপির ১৪০টি গৃহহীন পরিবার ঘর পায়। গৃহহীনদের দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঘর হারাদের নতুন স্বপ্ন ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারগুলোকে পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ১৯৯৭ সালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে আশ্রয়ণ নামে একটি প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। প্রকল্পটি প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধায়নে পরিচালিত হচ্ছে। ভূমিহীন, গৃহহীন, অসহায় ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসন, তাদের ঋণ প্রদান, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে জীবন-জীবিকা নির্বাহে সক্ষম করে তোলা এবং আয় বর্ধক কার্যক্রম সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র দূর করাই এ প্রকল্পের লক্ষ্য।
- বন্ধুদের সঙ্গে কক্সবাজারে, ইয়াবা সেবনে ঢাকার ছাত্রীর মৃত্যু
- নৌকাকে বিজয়ী করতে ছাত্রলীগকে দায়িত্ব নিতে হবে: গোলাম রাব্বানী
- জান্নাতির পরিবারের নুসরাতের মতো ‘সৌভাগ্য’ নেই
- মহেশখালীর পৌর মেয়রের বিরুদ্ধে প্যারাবন দখলের অভিযোগ
- আধুনিকতার ছোঁয়ায় বদলে গেছে পতেঙ্গা সৈকত
- অসীম কুমার উকিলের পূজা মণ্ডপ পরিদর্শন
- চরভদ্রাসনে পণ্ড হলো ১৪৪ ধারা
- কিশোরগঞ্জে এমপির হুঁশিয়ারিতে বদলে গেল হাসপাতাল!
- পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রীর একক সাহসী নেতৃত্বের সোনালী ফসল: কাদের
- বান্দরবানে সংবর্ধনায় উপজেলা চেয়ারম্যানের যৌন হয়রানি!
- একই পরিবারের তিনজন পেয়েছে আ. লীগের মনোনয়ন
- শখের মোটরসাইকেল বিক্রি করে অসহায়দের পাশে ছাত্রলীগ কর্মী
- চবিতে ছাত্রলীগের বীর প্রতীক তারামন বিবি হল ঘোষণা
- কথা রাখলেন `শেখের বেটি` শেখ হাসিনা
- চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে সফিপুর-বড়ইবাড়ী আঞ্চলিক সড়ক
বায়োটেক প্লাজমা প্রযুক্তির যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ: আইসিটি প্রতি
প্রেস ক্লাবে চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে পুলিশ : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
দেশে স্বাস্থ্য বিমা আরো ব্যাপকভাবে চালু করা উচিত: প্রধানমন্ত্রী
মুশতাকের মৃত্যু
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি