সোমবার   ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩

সর্বশেষ:
আওয়ামী লীগ তোষামোদ করে ক্ষমতায় থাকতে চায় না : প্রধানমন্ত্রী অগ্নিসন্ত্রাসীদের ছাড় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই: প্রধানমন্ত্রী বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ দেবে নির্বাচন কমিশন ‘আউটসোর্সিং করে নেশাখোরদের হাতে আন্দোলন তুলে দিয়েছে বিএনপি’ ‘আ. লীগ নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাছে’
২৯৩

বাংলাদেশ এখন উচ্চমূল্যের পোশাকও রপ্তানি করছে

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ৪ মার্চ ২০২৩  

নানা বাধাবিপত্তির মধ্যেও পণ্য রপ্তানিতে চমক দেখিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি- এই তিন মাসের প্রতি মাসেই ৫ বিলিয়ন (৫০০ কোটি) ডলারের বেশি রপ্তানি আয় দেশে এসেছে। সর্বশেষ ২৮ দিনের ফেব্রুয়ারি মাসেও প্রায় পৌনে ৫ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। আগামী দিনগুলোতেও এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ও জায়ান্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক হাসান। তিনি বলেন, ‘আমরা এখন বেশি দামের পোশাকও রপ্তানি করছি। সেই সঙ্গে নতুন বা অপ্রচলিত বাজারে আমাদের রপ্তানি বেড়েছে। আর সে কারণেই কঠিন এই বিশ্ব পরিস্থিতিতেও আমাদের রপ্তানি আয় বাড়ছে।’

ফারুক হাসান বলেন, ‘আমাদের ভাগ্য ভালো যে আমরা কিছু উচ্চমূল্যের পোশাকের বাজার ধরতে পেরেছি। বিশ্বে এখন আমাদের ইমেজ আগের চেয়ে বেড়েছে। আগে যেখানে ১০ ডলারের বেশি দামের শার্টের অর্ডার এ দেশে আসত না, এখন সেখানে ২০-২৫ ডলারের শার্টের অর্ডারও আমরা পাচ্ছি। ১৫ ডলারের জ্যাকেটের পাশাপাশি এখন ২৫-৩০, এমনকি ৩৫ ডলারের জ্যাকেটের অর্ডারও আসছে। এ ছাড়া ভারত, কোরিয়া, জাপানের মতো অপ্রচলিত বা নতুন বাজারে আমাদের পণ্য রপ্তানি বাড়ছে। মূলত এসব কারণেই খারাপ পরিস্থিতির মধ্যেও রপ্তানি আয় শক্তিশালী হচ্ছে। আমরা যে ভয় পেয়েছিলাম, সেটা কেটে গেছে। আগামী দিনগুলোতেও রপ্তানি আয়ের এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশা করছি।’

তিনি বলেন, ‘এটা খুশির খবর যে দুই-আড়াই বছরের করোনা মহামারির ধকল কাটতে না কাটতেই এক বছরের বেশি সময়ের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কায় তছনছ হয়ে যাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিতেও রপ্তানি আয়ের ইতিবাচক ধারা আমরা অব্যাহত রাখতে পেরেছি। ২০২১-২২ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি থেকে ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছিল। এর মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকেই এসেছিল ৪২ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। শতাংশ হিসাবে মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশই এসেছিল পোশাক খাত থেকে। আর চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) পণ্য রপ্তানি থেকে ৩৭ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি মুদ্রা দেশে এসেছে। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। এই আট মাসে মোট রপ্তানি আয়ের মধ্যে ৩১ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলারই এসেছে তৈরি পোশাক থেকে। অর্থাৎ ৮৪ দশমিক ৫৮ শতাংশই এসেছে পোশাক থেকে; প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৪ শতাংশের বেশি। এ তথ্যই বলে দিচ্ছে, মূলত পোশাক রপ্তানির ওপর ভর করেই রপ্তানি আয় বাড়ছে।’

আগের তিন মাসের চেয়ে ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক রপ্তানি আয় কিছুটা কম এসেছে। এর কারণ কী এমন পশ্নের উত্তরে তিনি বলেন,ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনে শেষ হয়েছে। তার পরও প্রায় পৌনে ৫ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। এটাকে আমি খুবই ভালো বলে মনে করি। কেননা প্রবৃদ্ধিও কিন্তু ভালো। ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক রপ্তানিতে প্রায় ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আট মাসের প্রবৃদ্ধি আরও বেশি ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ২৮ দিনে যে আয় এসেছে সেটাকে ৩০-৩১ দিনে ধরে হিসাব করলে ফেব্রুয়ারি মাসেও কিন্তু ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি আয় দেশে আসত। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে পণ্য রপ্তানি থেকে ৩ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি মুদ্রা দেশে এসেছিল। আগস্টে আসে ৪ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে আসে যথাক্রমে ৩ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ও ৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার। এরপর নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে আসে যথাক্রমে ৫ দশমিক শূন্য ৯, ৫ দশমিক ৩৬ ও ৫ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার। এরপর সর্বশেষ ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ৪ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার। এই তথ্যগুলোই বলছে, আমরা ভালো করছি। তবে সত্যি কথা বলতে কী, কারখানাগুলোতে এই মুহূর্তে পরিপূর্ণ অর্ডার নেই। একটা চ্যালেঞ্জিং সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। পশ্চিমা বিশ্বে ব্যাংকের সুদহার বেড়ে যাচ্ছে, মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে বাজারে পোশাকের চাহিদা কমে যায়। তবে আমরা সব সময় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমাদের শিল্পকে এই মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছি। যত বাধাবিপত্তি আসুক না কেন- সব পেরিয়ে আমরা আমাদের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখব।’

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য খুবই খুশির খবর যে পরিবেশবান্ধব বা গ্রিন ফ্যাক্টরির তালিকায় বাংলাদেশের পোশাক কারখানা গ্রিন টেক্সটাইল লিমিটেড বিশ্বে এখন এক নম্বর। লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন বা লিড সনদে ১১০ নম্বরের মধ্যে গ্রিন টেক্সটাইল ১০৪ নম্বর পেয়ে এই শীর্ষস্থান দখল করেছে। শুধু তা-ই নয়, বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব ১০টি কারখানার তালিকায় থাকা ৮টি কারখানাই বাংলাদেশের। বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। তাদের মধ্যে অন্যতম একটি যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। তারা ‘লিড’ নামে পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। এই লিডের তালিকায় গ্রিন টেক্সটাইল এখন শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানা। বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা ১৮৩। শিগগিরই এই সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যাবে। আরও পাঁচ শতাধিক কারখানা এই সনদ পাওয়ার প্রক্রিয়ায় আছে।’

‘লিড’-এর তালিকার শীর্ষ ১০০টি কোম্পানির মধ্যে ৫২টিই বাংলাদেশের। অর্থাৎ এ তালিকায় থাকা সবচেয়ে বেশি কোম্পানি বাংলাদেশের। এরপর সবচেয়ে বেশি কোম্পানি আছে চীনের। তাদের আছে ১০টি কারখানা। এরপর পাকিস্তানের আছে ৯টি কারখানা। শ্রীলঙ্কা ও ভারতের আছে ৬টি করে কারখানা। ভিয়েতনাম ও তাইওয়ানের আছে ৪টি করে কারখানা।

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন,২০২৩ সালে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। আমাদের পোশাকের প্রধান দুই বাজার আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোতে ঋণের সুদের হার অনেক বেড়েছে; মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অনেক কমেছে। এখন শীত চলছে। এ সময় জ্বালানি খরচ অনেক বেশি। খাদ্যের খরচ বেড়েছে। ঋণের টাকা ফেরত দেয়ার পর তাদের কাছে আর টাকা থাকছে না, যেটা দিয়ে তারা কাপড় কিনবে। তাই আগামী দিনগুলো ভালো যাবে, এটা বলা যাচ্ছে না।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) কিছুদিন আগে বলেছে, ২০২৩ সালে পুরো বিশ্বের তিন ভাগের এক ভাগ মন্দায় চলে যাবে। এটা খুবই বিপজ্জনক, সেটার লক্ষণ আমরা ইতিমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি। সুতরাং আমাদের এখন যে জিনিসটা করতে হবে, সেটা হলো বাজারটা ধরে রাখা। ২০২১ থেকে ২০২২ সালে বাজার বড় হয়েছে; আমরা মার্কেটের দখল বাড়াতে পেরেছি। ২০২৩ সালে বাজার কিন্তু আর বড় হবে না; উল্টো ছোট হয়ে যাবে। আমরা চেষ্টা করছি, আমাদের শেয়ারটাকে ধরে রাখার জন্য, কিন্তু যেহেতু পুরো বাজার ছোট হয়ে যাবে, সেহেতু আমাদের বাজার ছোট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। চেষ্টা করছি বাজার বাড়াতে।

সরকারের করছাড়, ক্রেতাদের সাপোর্ট, একই সঙ্গে শ্রমিকনেতাদের সহযোগিতা দরকার। এই কঠিন সময়ে কীভাবে এই খাতকে টিকিয়ে রাখা যায়, কীভাবে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারি, সেই কাজটা করে যাচ্ছি। এত কিছুর মধ্যেও ২০২৩ সালটা কিন্তু আমরা ভালোই শুরু করেছি। এরপর যুদ্ধের ওপর ডিপেন্ড করছে কী হবে। আগামী কয়েক মাস পর বোঝা যাবে কী হবে, তবে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, এই সমস্যা কিন্তু শুধু আমাদের নয়, সারা পৃথিবীতেই একই সমস্যা।

এ ছাড়া এটা নির্বাচনের বছর। সে জন্য ২০২৩ সালটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শ্রমিকদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা এবং দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি এখন কোনো সমস্যা হয়, দেশে যদি রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়, হরতাল-অবরোধ-জ্বালাও-পোড়াও শুরু হয়, তাহলে কিন্তু এখান থেকে আমাদের বায়াররা চলে যাবে; রপ্তানি খাত ধাক্কা খাবে।

২০২২ সালটা বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের জন্য ভালো বছর ছিল না। বৈদেশিক মুদ্রার ওপর চাপ আছে। ২০২৩ সালজুড়েই এই চাপ থাকবে বলে মনে হচ্ছে। চাপ কমাতে হলে আমাদের প্রচুর সাপোর্ট দরকার। মনে রাখতে হবে, রপ্তানি আয় থেকে বিদেশি মুদ্রা দেশে না এলে রিজার্ভ আরও কমে যাবে; অর্থনীতি আরও চাপের মধ্যে পড়বে। রাজনৈতিক নেতাদের এই বিষয়টি খুব ভালোভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করে দেশের জন্য কাজ করতে হবে।

এ কথা আমি অকপটে স্বীকার করছি, ‘ডলারের দাম বাড়ায় আমাদের লাভ হচ্ছে। দেরিতে হলেও এটা হয়েছে। অন্যান্য দেশে কিন্তু আরও আগেই তাদের মুদ্রা ডিভ্যালুয়েশন করেছিল। আমাদের প্রধান প্রতিযোগী চীন, ভারত, ভিয়েতনামও করেছিল, কিন্তু আমরা অনেক দেরিতে এই কাজটা করেছি। এই যে রপ্তানি আয়ে উল্লম্ফনের কথা বলা হচ্ছে, তাতে ডলারের দাম বৃদ্ধির অবশ্যই অবদান আছে। বিশ্ব প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখেই সবকিছু তুলনা করতে হবে।’

কিছুদিন আগে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে আপনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের মাইলফলক অর্জিত হবে- এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত বছর (২০২২ সাল) তৈরি পোশাক খাত থেকে এসেছে ৪৫ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার, যেটা আগের বছর ছিল ৩৫ বিলিয়ন ডলারের মতো। ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি বেড়েছে এক বছরে। এর কারণ আমরা করোনা মহামারি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য অনেক কাজ করেছি; বিভিন্ন বাজারে গিয়েছি। আমাদের বড় বাজারগুলোতে গিয়েছি। এমার্জিং মার্কেটেও গিয়েছি। রপ্তানি ধরে রাখতে পেরেছি, এর বড় কারণ হচ্ছে আমাদের কাঁচামালের দাম কিন্তু বেড়ে গেছে। তুলা, কাপড়, কেমিক্যাল সবকিছুর দাম বেড়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ফ্রেইট কস্ট বা কনটেইনার কস্ট কিন্তু অনেক বেড়েছে। ফলে আমাদের গার্মেন্টসে ইউনিট প্রাইস অনেক বেড়েছে। পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে আমাদের রপ্তানির পরিমাণ বেড়েছে। এ ছাড়া ভ্যালু অ্যাডেড অনেক প্রোডাক্টের অর্ডার নিতে পেরেছি। বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং করতে পেরেছি। ফলে বাংলাদেশ এখন দামি পণ্যের অর্ডারও পাচ্ছে। আগে বাংলাদেশে ১৫ ডলারের জ্যাকেট হতো। এখন বায়াররা আমাদের এখানে ৩০-৪০ ডলারের জ্যাকেট অর্ডার করছে। আমরা নতুন মার্কেটগুলোতে ঢুকতে পেরেছি; বেশি দামি পণ্য রপ্তানি করতে পেরেছি। আবার পণ্যের দাম বেড়েছে। সব মিলিয়ে রপ্তানি বেড়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা নতুন পণ্য ও পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্জন করা সম্ভব হবে যদি আমরা সবার সহযোগিতা পাই। যুদ্ধের কারণে এবং অন্যান্য কারণে এই মুহূর্তে অর্জন করা কঠিন মনে হচ্ছে। আশা করি সমস্যা কেটে যাবে। এখান থেকে বের হয়ে আসব। পৃথিবী বের হয়ে আসবে। যে চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েছি, সেগুলোকে সুযোগে রূপান্তর করব। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য পূরণ করব।’

আরও পড়ুন
সাক্ষাৎকার বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চালু হচ্ছে হেলথ কার্ড

  • ঘরের ডলার ব্যাংকে ফেরানোর চেষ্টা

  • ইউএনও ও ওসির বদলি প্রক্রিয়া শুরু

  • জন্মদিনে পিতার কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেছেন মেয়র তাপস

  • আরো ৫০ কূপ খননের উদ্যোগ

  • নভেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ হাজার ১৮১ কোটি টাকা

  • দেশ রক্ষায় নদী বাঁচানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

  • ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বসছেন শেখ হাসিনা

  • ‘নৌকাকে বিজয়ী করার মাধ্যদিয়ে সকল ষড়যন্ত্রের জবাব দিতে হবে’

  • প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্লাইমেট অ্যাওয়ার্ড হস্তান্তর তথ্যমন্ত্রীর

  • ‘ডেঙ্গুসহ ভাইরাসজনিত রোগ বৃদ্ধির জন্য জলবায়ু পরিবর্তন দায়ী’

  • ‘মিয়ানমারের পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছে ঢাকা’

  • দক্ষ জনশক্তি নিতে কসোভোর প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান

  • ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের স্বনির্ভর করে গড়ে তুলতে হবে’

  • গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত    

  • বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্রখাতের অবদান অপরিসীম : প্রধানমন্ত্রী 

  • কোটালীপাড়া মুক্ত দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

  • সিলেটে সিসিক মেয়রের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের মতবিনিময়

  • নভেম্বরে ২১ শতাংশ বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ 

  • ‘আইএমও নির্বাহী পরিষদে জয়লাভ বিজয়ের মাসে আরেকটি বড় অর্জন’ 

  • ১১ বছর পর দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারালো বাংলাদেশ নারী দল

  • সারাদেশে ওসিদের বদলির সিদ্ধান্তের কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

  • ১০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের সমাবেশ, ইসি বললো অনুমতি লাগবে

  • ফেসবুকে ছড়ানো ভিডিও নতুন শিক্ষাক্রমের অংশ নয়: শিক্ষামন্ত্রী

  • গাজীপুরে রডবোঝাই ট্রাকে আগুন, চালক দগ্ধ

  • স্বতন্ত্র প্রার্থী কাউকে দল থেকে বহিষ্কার করা হবে না: কাদের

  • ঋণ খেলাপি মাহি বি চৌধুরী, মনোনয়ন বাতিল

  • নিরাপত্তায় সারাদেশে র‌্যাবের ৪৩৫ টহল দল

  • অবরোধ: সারাদেশে ১৬২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

  • সাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’, বন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

  • ডিসেম্বরেই মতিঝিল পর্যন্ত পুরোদমে মেট্রোরেল চালুর পরিকল্পনা

  • নৌকা ছাড়া জনগণ আর কাকে ভোট দেবে : শিক্ষামন্ত্রী

  • কক্সবাজার থেকে হাজারো যাত্রী নিয়ে ঢাকা গেল প্রথম ট্রেন

  • পদ্মা সেতু হয়ে খুলনা-ঢাকা রুটে কমিউটার ট্রেন চলাচল শুরু

  • টাঙ্গাইল-আরিচা-বরংগাইল মহাসড়ক নির্মাণ এগোচ্ছে দ্রুত

  • ‘যুবলীগই পারবে নৌকাকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দিতে’

  • জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি ২য় বর্ষ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

  • পিরোজপুরে কৃষকদের দক্ষতা বাড়াতে বাস্তবায়িত হচ্ছে ২টি প্রকল্প 

  • এইচএসসি`র ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন শুরু

  • বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থার উন্নতিতে সহায়তা করবে জাইকা

  • নির্বাচন সুষ্ঠু ও সুন্দর করতে চাই: ইসি রাশেদা

  • গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে নির্বাচনকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে : সিইসি

  • মানুষের গতিশীলতায় জলবায়ুর প্রভাব: ৫ পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

  • পিরোজপুরে ৯ হাজার কৃষককে দেয়া হচ্ছে প্রণোদনা

  • নিখোঁজের ১৪ দিন পর ঘাটে ফিরলেন ৭ জেলে

  • ‘স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার অনুমতি দলীয় কৌশলগত সিদ্ধান্ত’

  • জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়কর মেলা অনুষ্ঠিত

  • মুন্সীগঞ্জে মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি সংগ্রহশালা উদ্বোধন 

  • প্রথম নারী উপাচার্য পেল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

  • হৃদরোগের আধুনিক চিকিৎসা বিষয়ক ১৮তম আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

  • কুষ্টিয়া পৌরসভায় অর্থনৈতিক উন্নয়নের পরিকল্পনা

  • ভিন্ন মতের নামে দেশবিরোধিতা সহ্য করা হবে না: শেখ পরশ

  • সিলেট-১ আসনের মনোনয়ন দাখিল করলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন

  • মাগুরায় মনোনয়নপত্র জমা দিলেন সাকিব

  • ‘ব্যক্তিগত উপাত্ত সুরক্ষা আইন-২০২৩’ মন্ত্রিসভায় অনুমোদন

  • নিরাপদ সড়ক নিশ্চিতে সমন্বিত উদ্যোগের তাগিদ চসিক মেয়রের

  • ‘বিএনপি নামক ‘কারাগারে’ বন্দী তাদের নেতারা’

  • ‘আন্তর্জাতিক সচেতন মহলও এ নির্বাচনকে সাধুবাদ জানাবেন’

  • ‘সকল অপশক্তি মোকাবিলায় ছাত্রলীগকে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে’

  • ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে আমরা সাংবিধানিকভাবে বাধ্য’