বাংলাদেশ এখন উচ্চমূল্যের পোশাকও রপ্তানি করছে
ডেস্ক রিপোর্ট

নানা বাধাবিপত্তির মধ্যেও পণ্য রপ্তানিতে চমক দেখিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারি- এই তিন মাসের প্রতি মাসেই ৫ বিলিয়ন (৫০০ কোটি) ডলারের বেশি রপ্তানি আয় দেশে এসেছে। সর্বশেষ ২৮ দিনের ফেব্রুয়ারি মাসেও প্রায় পৌনে ৫ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। আগামী দিনগুলোতেও এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন দেশের রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি ও জায়ান্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক হাসান। তিনি বলেন, ‘আমরা এখন বেশি দামের পোশাকও রপ্তানি করছি। সেই সঙ্গে নতুন বা অপ্রচলিত বাজারে আমাদের রপ্তানি বেড়েছে। আর সে কারণেই কঠিন এই বিশ্ব পরিস্থিতিতেও আমাদের রপ্তানি আয় বাড়ছে।’
ফারুক হাসান বলেন, ‘আমাদের ভাগ্য ভালো যে আমরা কিছু উচ্চমূল্যের পোশাকের বাজার ধরতে পেরেছি। বিশ্বে এখন আমাদের ইমেজ আগের চেয়ে বেড়েছে। আগে যেখানে ১০ ডলারের বেশি দামের শার্টের অর্ডার এ দেশে আসত না, এখন সেখানে ২০-২৫ ডলারের শার্টের অর্ডারও আমরা পাচ্ছি। ১৫ ডলারের জ্যাকেটের পাশাপাশি এখন ২৫-৩০, এমনকি ৩৫ ডলারের জ্যাকেটের অর্ডারও আসছে। এ ছাড়া ভারত, কোরিয়া, জাপানের মতো অপ্রচলিত বা নতুন বাজারে আমাদের পণ্য রপ্তানি বাড়ছে। মূলত এসব কারণেই খারাপ পরিস্থিতির মধ্যেও রপ্তানি আয় শক্তিশালী হচ্ছে। আমরা যে ভয় পেয়েছিলাম, সেটা কেটে গেছে। আগামী দিনগুলোতেও রপ্তানি আয়ের এই ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে বলে আমরা আশা করছি।’
তিনি বলেন, ‘এটা খুশির খবর যে দুই-আড়াই বছরের করোনা মহামারির ধকল কাটতে না কাটতেই এক বছরের বেশি সময়ের রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ধাক্কায় তছনছ হয়ে যাওয়া বিশ্ব অর্থনীতিতেও রপ্তানি আয়ের ইতিবাচক ধারা আমরা অব্যাহত রাখতে পেরেছি। ২০২১-২২ অর্থবছরে পণ্য রপ্তানি থেকে ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছিল। এর মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকেই এসেছিল ৪২ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ। শতাংশ হিসাবে মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশই এসেছিল পোশাক খাত থেকে। আর চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) পণ্য রপ্তানি থেকে ৩৭ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি মুদ্রা দেশে এসেছে। গত বছরের একই সময়ের চেয়ে বেড়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। এই আট মাসে মোট রপ্তানি আয়ের মধ্যে ৩১ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলারই এসেছে তৈরি পোশাক থেকে। অর্থাৎ ৮৪ দশমিক ৫৮ শতাংশই এসেছে পোশাক থেকে; প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৪ শতাংশের বেশি। এ তথ্যই বলে দিচ্ছে, মূলত পোশাক রপ্তানির ওপর ভর করেই রপ্তানি আয় বাড়ছে।’
আগের তিন মাসের চেয়ে ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক রপ্তানি আয় কিছুটা কম এসেছে। এর কারণ কী এমন পশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘ফেব্রুয়ারি মাস ২৮ দিনে শেষ হয়েছে। তার পরও প্রায় পৌনে ৫ বিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে। এটাকে আমি খুবই ভালো বলে মনে করি। কেননা প্রবৃদ্ধিও কিন্তু ভালো। ফেব্রুয়ারি মাসে সার্বিক রপ্তানিতে প্রায় ৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। আট মাসের প্রবৃদ্ধি আরও বেশি ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ২৮ দিনে যে আয় এসেছে সেটাকে ৩০-৩১ দিনে ধরে হিসাব করলে ফেব্রুয়ারি মাসেও কিন্তু ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি আয় দেশে আসত। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে পণ্য রপ্তানি থেকে ৩ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি মুদ্রা দেশে এসেছিল। আগস্টে আসে ৪ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে আসে যথাক্রমে ৩ দশমিক ৯০ বিলিয়ন ও ৪ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার। এরপর নভেম্বর, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে আসে যথাক্রমে ৫ দশমিক শূন্য ৯, ৫ দশমিক ৩৬ ও ৫ দশমিক ১৩ বিলিয়ন ডলার। এরপর সর্বশেষ ফেব্রুয়ারিতে এসেছে ৪ দশমিক ৬৩ বিলিয়ন ডলার। এই তথ্যগুলোই বলছে, আমরা ভালো করছি। তবে সত্যি কথা বলতে কী, কারখানাগুলোতে এই মুহূর্তে পরিপূর্ণ অর্ডার নেই। একটা চ্যালেঞ্জিং সময়ের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। পশ্চিমা বিশ্বে ব্যাংকের সুদহার বেড়ে যাচ্ছে, মূল্যস্ফীতি বেড়ে যাচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে বাজারে পোশাকের চাহিদা কমে যায়। তবে আমরা সব সময় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমাদের শিল্পকে এই মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছি। যত বাধাবিপত্তি আসুক না কেন- সব পেরিয়ে আমরা আমাদের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখব।’
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য খুবই খুশির খবর যে পরিবেশবান্ধব বা গ্রিন ফ্যাক্টরির তালিকায় বাংলাদেশের পোশাক কারখানা গ্রিন টেক্সটাইল লিমিটেড বিশ্বে এখন এক নম্বর। লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন বা লিড সনদে ১১০ নম্বরের মধ্যে গ্রিন টেক্সটাইল ১০৪ নম্বর পেয়ে এই শীর্ষস্থান দখল করেছে। শুধু তা-ই নয়, বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব ১০টি কারখানার তালিকায় থাকা ৮টি কারখানাই বাংলাদেশের। বিশ্বের বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। তাদের মধ্যে অন্যতম একটি যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি)। তারা ‘লিড’ নামে পরিবেশবান্ধব স্থাপনার সনদ দিয়ে থাকে। এই লিডের তালিকায় গ্রিন টেক্সটাইল এখন শীর্ষ পরিবেশবান্ধব কারখানা। বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব কারখানার সংখ্যা ১৮৩। শিগগিরই এই সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যাবে। আরও পাঁচ শতাধিক কারখানা এই সনদ পাওয়ার প্রক্রিয়ায় আছে।’
‘লিড’-এর তালিকার শীর্ষ ১০০টি কোম্পানির মধ্যে ৫২টিই বাংলাদেশের। অর্থাৎ এ তালিকায় থাকা সবচেয়ে বেশি কোম্পানি বাংলাদেশের। এরপর সবচেয়ে বেশি কোম্পানি আছে চীনের। তাদের আছে ১০টি কারখানা। এরপর পাকিস্তানের আছে ৯টি কারখানা। শ্রীলঙ্কা ও ভারতের আছে ৬টি করে কারখানা। ভিয়েতনাম ও তাইওয়ানের আছে ৪টি করে কারখানা।
তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, ‘২০২৩ সালে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। আমাদের পোশাকের প্রধান দুই বাজার আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোতে ঋণের সুদের হার অনেক বেড়েছে; মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অনেক কমেছে। এখন শীত চলছে। এ সময় জ্বালানি খরচ অনেক বেশি। খাদ্যের খরচ বেড়েছে। ঋণের টাকা ফেরত দেয়ার পর তাদের কাছে আর টাকা থাকছে না, যেটা দিয়ে তারা কাপড় কিনবে। তাই আগামী দিনগুলো ভালো যাবে, এটা বলা যাচ্ছে না।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) কিছুদিন আগে বলেছে, ২০২৩ সালে পুরো বিশ্বের তিন ভাগের এক ভাগ মন্দায় চলে যাবে। এটা খুবই বিপজ্জনক, সেটার লক্ষণ আমরা ইতিমধ্যেই দেখতে পাচ্ছি। সুতরাং আমাদের এখন যে জিনিসটা করতে হবে, সেটা হলো বাজারটা ধরে রাখা। ২০২১ থেকে ২০২২ সালে বাজার বড় হয়েছে; আমরা মার্কেটের দখল বাড়াতে পেরেছি। ২০২৩ সালে বাজার কিন্তু আর বড় হবে না; উল্টো ছোট হয়ে যাবে। আমরা চেষ্টা করছি, আমাদের শেয়ারটাকে ধরে রাখার জন্য, কিন্তু যেহেতু পুরো বাজার ছোট হয়ে যাবে, সেহেতু আমাদের বাজার ছোট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। চেষ্টা করছি বাজার বাড়াতে।
সরকারের করছাড়, ক্রেতাদের সাপোর্ট, একই সঙ্গে শ্রমিকনেতাদের সহযোগিতা দরকার। এই কঠিন সময়ে কীভাবে এই খাতকে টিকিয়ে রাখা যায়, কীভাবে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারি, সেই কাজটা করে যাচ্ছি। এত কিছুর মধ্যেও ২০২৩ সালটা কিন্তু আমরা ভালোই শুরু করেছি। এরপর যুদ্ধের ওপর ডিপেন্ড করছে কী হবে। আগামী কয়েক মাস পর বোঝা যাবে কী হবে, তবে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, এই সমস্যা কিন্তু শুধু আমাদের নয়, সারা পৃথিবীতেই একই সমস্যা।
এ ছাড়া এটা নির্বাচনের বছর। সে জন্য ২০২৩ সালটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শ্রমিকদের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কটা এবং দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি এখন কোনো সমস্যা হয়, দেশে যদি রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়, হরতাল-অবরোধ-জ্বালাও-পোড়াও শুরু হয়, তাহলে কিন্তু এখান থেকে আমাদের বায়াররা চলে যাবে; রপ্তানি খাত ধাক্কা খাবে।
২০২২ সালটা বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের জন্য ভালো বছর ছিল না। বৈদেশিক মুদ্রার ওপর চাপ আছে। ২০২৩ সালজুড়েই এই চাপ থাকবে বলে মনে হচ্ছে। চাপ কমাতে হলে আমাদের প্রচুর সাপোর্ট দরকার। মনে রাখতে হবে, রপ্তানি আয় থেকে বিদেশি মুদ্রা দেশে না এলে রিজার্ভ আরও কমে যাবে; অর্থনীতি আরও চাপের মধ্যে পড়বে। রাজনৈতিক নেতাদের এই বিষয়টি খুব ভালোভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করে দেশের জন্য কাজ করতে হবে।
এ কথা আমি অকপটে স্বীকার করছি, ‘ডলারের দাম বাড়ায় আমাদের লাভ হচ্ছে। দেরিতে হলেও এটা হয়েছে। অন্যান্য দেশে কিন্তু আরও আগেই তাদের মুদ্রা ডিভ্যালুয়েশন করেছিল। আমাদের প্রধান প্রতিযোগী চীন, ভারত, ভিয়েতনামও করেছিল, কিন্তু আমরা অনেক দেরিতে এই কাজটা করেছি। এই যে রপ্তানি আয়ে উল্লম্ফনের কথা বলা হচ্ছে, তাতে ডলারের দাম বৃদ্ধির অবশ্যই অবদান আছে। বিশ্ব প্রেক্ষাপট বিবেচনায় রেখেই সবকিছু তুলনা করতে হবে।’
কিছুদিন আগে বিজিএমইএর পক্ষ থেকে আপনি ঘোষণা দিয়েছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানি থেকে ১০০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের মাইলফলক অর্জিত হবে- এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গত বছর (২০২২ সাল) তৈরি পোশাক খাত থেকে এসেছে ৪৫ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলার, যেটা আগের বছর ছিল ৩৫ বিলিয়ন ডলারের মতো। ১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি বেড়েছে এক বছরে। এর কারণ আমরা করোনা মহামারি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য অনেক কাজ করেছি; বিভিন্ন বাজারে গিয়েছি। আমাদের বড় বাজারগুলোতে গিয়েছি। এমার্জিং মার্কেটেও গিয়েছি। রপ্তানি ধরে রাখতে পেরেছি, এর বড় কারণ হচ্ছে আমাদের কাঁচামালের দাম কিন্তু বেড়ে গেছে। তুলা, কাপড়, কেমিক্যাল সবকিছুর দাম বেড়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ফ্রেইট কস্ট বা কনটেইনার কস্ট কিন্তু অনেক বেড়েছে। ফলে আমাদের গার্মেন্টসে ইউনিট প্রাইস অনেক বেড়েছে। পণ্যের দাম বৃদ্ধির কারণে আমাদের রপ্তানির পরিমাণ বেড়েছে। এ ছাড়া ভ্যালু অ্যাডেড অনেক প্রোডাক্টের অর্ডার নিতে পেরেছি। বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং করতে পেরেছি। ফলে বাংলাদেশ এখন দামি পণ্যের অর্ডারও পাচ্ছে। আগে বাংলাদেশে ১৫ ডলারের জ্যাকেট হতো। এখন বায়াররা আমাদের এখানে ৩০-৪০ ডলারের জ্যাকেট অর্ডার করছে। আমরা নতুন মার্কেটগুলোতে ঢুকতে পেরেছি; বেশি দামি পণ্য রপ্তানি করতে পেরেছি। আবার পণ্যের দাম বেড়েছে। সব মিলিয়ে রপ্তানি বেড়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা নতুন পণ্য ও পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্জন করা সম্ভব হবে যদি আমরা সবার সহযোগিতা পাই। যুদ্ধের কারণে এবং অন্যান্য কারণে এই মুহূর্তে অর্জন করা কঠিন মনে হচ্ছে। আশা করি সমস্যা কেটে যাবে। এখান থেকে বের হয়ে আসব। পৃথিবী বের হয়ে আসবে। যে চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েছি, সেগুলোকে সুযোগে রূপান্তর করব। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্য পূরণ করব।’
- ‘বিয়ের গুজবে কান না দিয়ে হলে গিয়ে আমার ছবিটি দেখুন’
- নির্বাচনে বিএনপি ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেনি: রিয়াজুল কবির
- ‘ভারত আমাদের বন্ধু, অনিষ্ট করবে বলে মনে করি না’
- বাড়িতে পোষা প্রাণী হতে সাবধান থাকাই ভালো: ডা. আবু রায়হান
- ‘ঋণ হালনাগাদ হলেও অর্থনীতিতে সুফল বয়ে আনবে না’
- লাইভ ভিডিও মনিটর করা অসম্ভব ব্যাপার: জাকারিয়া স্বপন
- ‘করোনা রোধে ডাক্তারদের অগ্রগণ্য ভূমিকা পালন করতে হবে’
- বাবার লাশ আর সাদা হাতাকাটা গেঞ্জিই একমাত্র স্মৃতি: তাপস
- মহামারীর মধ্যে ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলা নিয়ে যা বললেন প্রধানমন্ত্রী
- ‘শেখ মুজিব আজও অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার প্রতীক’
- ‘আ. লীগের প্রতিপক্ষ হওয়ার সামর্থ্য ঐক্য প্রক্রিয়ার নেই’
- ‘দুর্বৃত্তরা নির্বাচনে নিরাপত্তা বিঘ্নিত করার চেষ্টা চালাতে পারে’
- মার্কিন নাগরিকত্ব স্যারেন্ডার করেছি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ‘আ. লীগের মনোনয়নে প্রত্যাশা অনুযায়ী পরিবর্তন আসেনি’
- সুষ্ঠু নির্বাচনে আলোর রেখা দেখছি : ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
প্রধানমন্ত্রীর কাছে ক্লাইমেট অ্যাওয়ার্ড হস্তান্তর তথ্যমন্ত্রীর
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বস্ত্রখাতের অবদান অপরিসীম : প্রধানমন্ত্রী
সারাদেশে ওসিদের বদলির সিদ্ধান্তের কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী