শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪

সর্বশেষ:
‘গত বছরের জুন পর্যন্ত মেট্রোরেলে আয় ১৮,২৮,০৬,৫১৪ টাকা’ বিজিবিকে স্মার্ট প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী ‘জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় স্বাস্থ্য বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে’ ‘রমজানে ৫০ লাখ পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল দেয়া হবে’ ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে নজরদারি রাখবেন জেলা প্রশাসকরা’ ‘স্বাস্থ্য খাত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশা পূরণ হবে’ ফসলি জমি রক্ষায় জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ‘পাট খাতের উন্নয়নে আমূল পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে’
৫৯৮

১০ মডেল গ্রামের মানুষ পাবে শহরের সব সুবিধা

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০২০  

গ্রামের আয় বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে উন্নত গ্রামীণ জীবন যাপনের সুযোগ এবং গ্রাম থেকে শহরমুখী স্রোত হ্রাস করতে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ প্রকল্পের আওতায় দেশের ১০টি গ্রামের মানুষ শহরের সব সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

জানা গেছে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে তার প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান প্রদর্শনের অংশ হিসেবে সমবায় অধিদফতর বঙ্গবন্ধুর সমবায় গ্রাম ধারণা ও বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের বিশেষ অঙ্গীকার ‘আমার গ্রাম-আমার শহর’ ধারণায় গ্রামের বৈশিষ্ট সমুন্নত রেখে ‘বঙ্গবন্ধু মডেল ভিলেজ’ প্রকল্পের প্রস্তাবনা তৈরি করেছে। এর মাধ্যমে গ্রামের বৈশিষ্ট সমুন্নত রেখে গ্রামীণ সম্পদের সুষ্ঠু ও সুষম ব্যবহার নিশ্চিত করা, গ্রামীণ কর্মসংস্থান সৃষ্টি, কৃষির আধুনিকায়ন ও যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে উৎপাদন বৃদ্ধি, জৈব জ্বালানির ব্যবহার, যোগাযোগ ও বাজার অবকাঠামো সৃষ্টি, স্বাস্থ্য-শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে কমিউনিটির সচেতনতা বৃদ্ধি, তথ্য প্রযুক্তিগত অবকাঠামো সৃষ্টির মাধ্যমে সকল সেবা সহজলভ্য করা হবে।

দেশের ১০ জেলার ১০ উপজেলার ১০ গ্রামের গড়ে পাঁচ হাজার জন করে মোট ৫০ হাজার মানুষ প্রকল্পটির উপকারভোগী হবেন। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা, টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী, জামালপুরের মাদারগঞ্জ, কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ, সুনামগঞ্জের দক্ষিণ সুনামগঞ্জ, যশোরের মনিরামপুর, রংপুরের মিঠাপুকুর, রাজশাহীর তানোর, বরিশালের গৌরনদী উপজেলায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হবে।

jagonews24

সমবায় অধিদফতরের কর্মকর্তারা জানান, এ প্রকল্পটির মাধ্যমে গ্রামীণ অবকাঠামোতে কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। এর ফলে আদর্শমানের উন্নত গ্রাম প্রতিষ্ঠা, গ্রামীণ অতি দারিদ্র্যের হার ৬ শতাংশে নামিয়ে আনা, গ্রামের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, শিক্ষিত, সচেতন ও দায়িত্বশীল নাগরিক সৃষ্টি, গ্রামের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক জাগরণ সৃষ্টি হবে। আর উপজেলা পর্যায়ের সকল দফতরের সরকারি সেবা গ্রামে পৌঁছে দিয়ে সেখানকার জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা হবে। প্রকল্প কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করানোর লক্ষ্যে সংসদ সদস্য, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, উপজেলার বিভিন্ন দফতর ও উপকারভোগীদের সমন্বয়ে বিভিন্ন কমিটি কাজ করবে।

প্রকল্পের নানাবিধ উদ্যোগ
এ প্রকল্পে গ্রামের কৃষি জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার, মানবশ্রমকে যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন, উৎপাদন বৃদ্ধি, পোস্ট হারভেস্ট লোকসান কমানো, পানিসাশ্রয়ী প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে পানির অপচয়রোধ ইত্যাদি বিষয়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। এ লক্ষ্যে সরবরাহ করা হবে কৃষি যন্ত্রপাতি। প্রাথমিকভাবে প্রতি গ্রামে ৩০০ জন কৃষককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে। আর প্রতিটি গ্রামের জন্য কৃষি যন্ত্রপাতি কেনা হবে। বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং আধুনিক ও মানসম্মত মাছ চাষের শ্রেষ্ঠ অনুশীলনের জন্য গ্রামে দুইটি প্রদর্শনী পুকুর তৈরি করা হবে।

সারা বছরের আয় নিশ্চিত করার লক্ষ্যে অফফার্ম কার্যক্রম হিসেবে গরু, ছাগল ও হাঁস-মুরগি পালনের মাধ্যমে মাংস ও দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে আধুনিক ও মানসম্মত খামার ব্যবস্থাপনার কৌশলের ওপর গ্রামের নারী ও বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। এ লক্ষ্যে গ্রামে প্রদর্শনী খামারে শ্রেষ্ঠ অনুশীলনের জন্য একটি মধ্যম আকৃতির খামার তৈরি করা হবে। এছাড়া প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জনবলের চাহিদার আলোকে ব্যক্তি পর্যায়ে চাহিদার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনাসুদে ঋণ দেয়া হবে, ৩ শতাংশ সার্ভিস চার্জসহ সেই ঋণ ফেরত দিতে হবে। ঋণ গ্রহণের তিন মাস পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে। এছাড়া কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াকরণ, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং উদ্যোক্তা উন্নয়ন ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ প্রদান করা হবে। ৩ শতাংশ সার্ভিস চার্জসহ ওই ঋণ ফেরত দিতে হবে। এক্ষেত্রে ঋণ গ্রহণের ছয় মাস পর থেকে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হবে।

jagonews24

বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সমবায় সমিতি গঠন
এ প্রকল্পে নির্বাচিত গ্রামের সকল শ্রেণী-পেশার জনগণকে অন্তর্ভুক্ত করে গ্রাম সমবায় সমিতি গঠন করা হবে। সমিতিকে কেন্দ্র করে কার্যক্রম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত কমিউনিটি ভবন নির্মাণ করা হবে। কমিউনিটি ভবনে বঙ্গবন্ধু পাঠাগার ও বঙ্গবন্ধু কর্নার, কমিউনিটি হল, সমিতির অফিস, সভাকক্ষ, কম্পিউটার কেন্দ্র ও ডিজিটাল সেন্টার, স্বাস্থ্য সেবা প্রদান কেন্দ্র, বিভিন্ন কৃষি যন্ত্রপাতি রাখার গোডাউন, সংরক্ষণাগার, প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র এবং প্রয়োজনীয় অন্যান্য সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।

গ্রামে যেসব পরিবর্তন আসবে
এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে গ্রামের প্রতি ইঞ্চি জমি আবাদের আওতায় আসবে অর্থাৎ এক ইঞ্চি জমিও অনাবাদি থাকবে না। রাস্তার ধার, নদীর পাড়, মাঠ এবং বাড়ির আঙিনায় আবাদ করা হবে। কোনো পুকুর মাছ চাষহীন থাকবে না। যৌথপদ্ধতিতে চাষাবাদ হবে। কৃষিতে যন্ত্রের ব্যবহারের প্রচলন থাকবে। পরিবেশবান্ধব ও পানি সাশ্রয়ী সেচ ব্যবস্থা থাকবে। কীটনাশক ও রাসায়নিক সারের পরিমিত ব্যবহার থাকবে এবং জৈব বালাইনাশকের ব্যবহার অনুশীলন করা হবে। কৃষি বহুমুখীকরণ চর্চা থাকবে। কৃষিপণ্যের বাজার নেটওয়ার্ক থাকবে। ফসলের সময়ের বাইরে (অফ-সিজন) কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে পশুপালন, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও কুটির পণ্য উৎপাদন ব্যবস্থা থাকবে।

এছাড়া গ্রামীণ অতি দারিদ্র্য ৬ শতাংশে নেমে আসবে। গ্রামে অপরাধ প্রবণতা উল্লেখযোগ্য হারে কমবে। থাকবে না মাদক গ্রহণকারী ও মাদক কারবারি। নিষিদ্ধ থাকবে বাল্যবিয়ে ও যৌতুক প্রথা। বিরোধ নিষ্পত্তি করা হবে সালিশ-মীমাংসার মাধ্যমে। কমে যাবে মামলা-মোকদ্দমার হার। গ্রামের লোক পাবে শতভাগ চিকিৎসা সুবিধা। স্কুলে ভর্তির হার শতভাগ এবং ঝরে পড়ার হার কমবে উল্লেখযোগ্য হারে। নারীর প্রতি সহিংসতা থাকবে না। কোনো শিশু ও নারী পুষ্টিহীন থাকবে না। থাকবে ঘরে ঘরে বিদ্যুতের ব্যবস্থা। গ্রামের জনগণ তথ্যপ্রযুক্তিগত সুবিধা লাভ করবে। জনগোষ্ঠী উজ্জীবিত থাকবে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্ধুদ্ধকরণের মাধ্যমে সামাজিক সংহতি ফিরিয়ে আনা হবে। পরিবেশ সুরক্ষায় কার্যক্রম গ্রহণের মাধ্যমে শতভাগ পরিবেশবান্ধব গ্রাম হিসেবে আবির্ভূত হবে প্রকল্পভুক্ত ১০ গ্রাম।

jagonews24

এ প্রকল্পের বিষয়ে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন—গ্রামকে শহরের পর্যায়ের নাগরিক সুবিধা দেয়া হবে। আমাদের মূল কথা হলো, বঙ্গবন্ধুর যে ভাবনা ছিলে, সেটিকে লক্ষ্য করে আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার ছিল, আমরা গ্রামকে উন্নত শহরের সুবিধাগুলো দেবো। সেটিকে মাথায় রেখে আমরা একটি টিম করে দিয়েছি, তারা এগুলো তৈরি করে আমাদের কাছে নিয়ে আসবে। প্রথমে যে ১০ গ্রাম পাইলট প্রকল্পের আওতাভুক্ত হবে, সেখানে শহরের সুবিধাগুলো গ্রামে বসে পাবে। যেমন শিক্ষার জন্য স্কুলগুলো মানসম্পন্ন হবে, ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে দেবো, যেন তারা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করতে পারে। প্রতিটি বাড়িতে সেনিটারি ব্যবস্থা করে দেবো, শতভাগ বিদ্যুৎ দেবো (যেটি এখনো অনেকক্ষেত্রে আছে), কমিউনিটি সেন্টার হবে, যেখানে বসে গ্রামের লোকরা উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করবে। এমন অনেক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।’

ধাপে ধাপে মডেল গ্রামের সংখ্যা বাড়বে কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা তো পাইলট প্রজেক্ট, প্রধানমন্ত্রী এর কার্যক্রম দেখে যদি সন্তুষ্ট হন তখন সেটি বাড়তে পারে। প্রধানমন্ত্রী আমাদের বলেছেন যে, প্রাথমিকভাবে এই ১০টি প্রকল্প মন দিয়ে করতে হবে এবং এগুলো যদি ফলপ্রসূ হয়, তাহলে আস্তে আস্তে আমরা সব গ্রামকে এ পর্যায়ে নিয়ে আসব।’

আরও পড়ুন
দেশের খবর বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

  • ৫০ বছরে বাংলাদেশের সফলতা চোখে পড়ার মতো : রেহমান সোবহান

  • বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৫৩ জন রিমান্ডে 

  • ‘স্বনির্ভর দেশ গড়তে প্রাণি সম্পদের উৎপাদন বাড়াতে হবে’

  • ঝালকাঠিতে দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন আমু

  • ‘স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইন সংসদে পাশ করার উদ্যোগ নেয়া হবে’

  • ‘সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে প্রাণিসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্ব দিতে হবে’

  • ‘জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় অর্থ পেতে বিসিডিপি গঠন করবে সরকার’

  • ‘শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে’

  • টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনে সরকার কাজ করছে : স্পিকার

  • বাংলাদেশে গ্রিসের দূতাবাস হচ্ছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • ‘সিনেমা-টিভি খাতে বাংলাদেশ-ভারতের অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হবে’

  • ‘জলাবদ্ধতা দূর করতে বারইপাড়া খাল খনন শেষ করতে হবে’

  • ‘বঙ্গবন্ধু-বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্ট শিগগির গিনেস বুকে উঠবে’

  • ‘যারা মুক্তিযুদ্ধ মানেনা তারা স্বাধীন দেশকেও মানে না’

  • সশস্ত্র অবৈধ কোনো সংগঠন থাকবে না : র‌্যাব মহাপরিচালক

  • কৃষকরাই অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি : স্পিকার 

  • ডেঙ্গু প্রতিরোধের কর্মসূচি নিয়ে ২২ এপ্রিল মাঠে নামছে ডিএনসিসি

  • আন্তর্জাতিক নবায়নযোগ্য শক্তি সংস্থার অধিবেশনে সংসদীয় প্রতিনিধিদল

  • তৃতীয় ধাপে ১১২টি উপজেলার ভোটগ্রহণ ২৯ মে

  • ‘বিএনপিসহ স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে প্রতিহত করতে হবে’

  • মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর

  • মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিরতার প্রতি নজর রাখার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

  • ব্যাংকের আমানত বেড়েছে ১০.৪৩ শতাংশ

  • বঙ্গবাজারে দশতলা মার্কেটের নির্মাণ কাজ শুরু শিগগিরই

  • ভারত প্রশিক্ষণে যাচ্ছেন পঞ্চাশ বিচারক

  • অবৈধ অনলাইন পোর্টালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

  • বিমানের জরুরি অবতরণ; বেঁচে গেলেন শতাধিক যাত্রী

  • মুজিবনগর দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

  • ঝালকাঠিতে মাইক্রোবাস-অটোরিকশা নিয়ে খাদে ট্রাক, নিহত ১১

  • নিউইয়র্কে দুর্বৃত্তের হামলায় আহত বাংলাদেশির মৃত্যু

  • ঈদুল ফিতরের নামাজে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় দোয়া

  • ৬ দিন পর হিলি বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

  • ইসরায়েলের হামলায় হামাস প্রধানের তিন ছেলে নিহত

  • বিলাইছড়িতে বিশেষ সেনা অভিযান, অস্ত্রসহ আটক ৯

  • ইসরায়েলে ১০০ ড্রোন, কয়েক ডজন ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়তে পারে ইরান

  • দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর

  • আ.লীগের পক্ষ থেকে দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা ওবায়দুল কাদেরের

  • এবারের ঈদযাত্রাকে স্বস্তিদায়ক বললেন বিআরটিএ চেয়ারম্যান

  • ঈদের পর ট্রেনের চাকা ঘুরতে পারে খুলনা-মোংলা রেললাইনে

  • গিনেজ বুকে নাম লেখাতে মিঠামইনে শুরু ‘আল্পনায় বৈশাখ-১৪৩১’

  • বৈশাখে জড়িয়ে আমাদের আত্মবিকাশ ও বেড়ে ওঠার প্রেরণা : রাষ্ট্রপতি

  • ঢাকায় পাহাড়ি ঐতিহ্যের ‘বৈসাবি উৎসব’ পালিত

  • জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন রাষ্ট্রপতি

  • কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল

  • ‘জঙ্গিবাদ-মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে প্রেরণা জোগাবে নতুন বছর’

  • আসুন সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে একযোগে কাজ করি : প্রধানমন্ত্রী

  • বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বিশ্ব ব্যাংকের চেয়ে বেশি দেখছে এডিবি

  • বান্দরবানে পর্যটকদের ভ্রমণে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই : জেলা প্রশাসক

  • দেশবাসী ও মুসলিম উম্মাহকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

  • জলদস্যুদের কবল থেকে মুক্ত হলো এমভি আবদুল্লাহ ও ২৩ নাবিক

  • প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে ১৮৯১ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল

  • ‘স্মার্ট মন্ত্রণালয় তৈরি করতে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে’

  • বাংলাদেশে বিমান মেরামতের কারখানা করতে চায় কানাডিয়ান কোম্পানি

  • দেশের মানুষ তুলনামূলক ভালো অবস্থায় আছে : তাজুল ইসলাম

  • ‘জলাবদ্ধতা দূর করতে বারইপাড়া খাল খনন শেষ করতে হবে’

  • ঈদুল ফিতর উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা রাষ্ট্রপতির

  • ঈদের ছুটি : চিরচেনা ভিড় নেই চন্দ্রিমা উদ্যানে

  • ঈদের ছুটিতে পর্যটকের পদচারণায় মুখর রাঙামাটি

  • ‘বিএনপি দুঃখ-কষ্টের যে বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিল আজ আর তা নেই’