বৃহস্পতিবার   ২৮ মার্চ ২০২৪

সর্বশেষ:
‘গত বছরের জুন পর্যন্ত মেট্রোরেলে আয় ১৮,২৮,০৬,৫১৪ টাকা’ বিজিবিকে স্মার্ট প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী ‘জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় স্বাস্থ্য বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে’ ‘রমজানে ৫০ লাখ পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল দেয়া হবে’ ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে নজরদারি রাখবেন জেলা প্রশাসকরা’ ‘স্বাস্থ্য খাত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশা পূরণ হবে’ ফসলি জমি রক্ষায় জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ‘পাট খাতের উন্নয়নে আমূল পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে’
১১৫৭

মসলিনের সোনালি যুগে ফিরছে বাংলাদেশ

নিউজ ডেস্ক

প্রকাশিত: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

গল্পগুলো বিস্ময়ের, গর্বের। যা ছিল বাংলাকে বিশ্বের কাছে সুপরিচিত করার মাধ্যম। সেই গর্ব, বিস্ময়, ঐতিহ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইচ্ছায়, একদল গবেষকের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ১৭০ বছর পর আবার ফিরেছে বাংলায়, বাংলাদেশে। মসলিন এক ধরনের মিহি সুতিবস্ত্র। মূলত ‘ঢাকাই মসলিন’ নামে বিশ্বব্যাপী সুপরিচিত। ফুর্টি কার্পাস তুলা থেকে উৎপন্ন অতি চিকন সুতা দিয়ে তৈরি হয় এই কাপড়।  

১৮৫০ সালে লন্ডনে প্রদর্শনের ১৭০ বছর পর বাংলাদেশে বোনা হলো ঐতিহ্যবাহী মসলিন শাড়ি। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক অধ্যাপক মো. মনজুর হোসেনের নেতৃত্বে ১৭০ বছর পর ঐতিহ্য ফিরে পেয়েছে ঢাকাই মসলিন। তার নেতৃত্বে দেশের পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের একদল গবেষকের অক্লান্ত প্রচেষ্টায় শেষ পর্যন্ত সেই মসলিনের আদলে তৈরি হয়েছে এই শাড়ি।

এর মধ্যে দিয়ে তার অনেক সফলতায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি সাফল্যের পালক। তার হাত ধরে চলা দীর্ঘ গবেষণা শেষে হারানো ‘ঢাকাই মসলিন’ এখন বাংলাদেশেরই। গবেষকদের দীর্ঘ ছয় বছরের প্রচেষ্টায় মিলেছে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের স্বীকৃতি। গত ২৮ ডিসেম্বর ঢাকাই মসলিনকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট প্রকাশিত হয়েছে। তাই বহু বছর পর হলেও শিগগিরই মসলিনের যুগে শুভ সূচনা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

গবেষকরা দীর্ঘ ছয় বছরের প্রচেষ্টায় আবারও মসলিন বুনতে সফল হয়েছেন। এরপরই মিলেছে স্বীকৃতি। সব কিছু ঠিক থাকলে কিছুদিনের মধ্যে প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হবে। মার্চের পর শুরু হবে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ। আর প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়টা হবে বাণিজ্যিকভাবে ‘ঢাকাই মসলিনের’ উৎপাদন শুরু করা। তাই বলা যায় ফের সফলতার চূড়ায় উঠেবে ঢাকাই মসলিন। এরইমধ্যে সংশ্লিষ্টরা গাজীপুরের কাপাসিয়ায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে এ কাপড় তৈরির বাণিজ্যিক কারখানা নির্মাণের চিন্তা-ভাবনা করছেন। গবেষণায় সফলতা আসায় এবার বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে এই বিখ্যাত কাপড়।

বিখ্যাত কেন? কারণ এক সময় বিশ্বজোড়া খ্যাতি ছিল ঢাকাই মসলিনের। কালান্তরে এমন গল্পও আছে যে, ৫০ মিটার দীর্ঘ মসলিনের কাপড়কে একটি দিয়াশলাই বক্সে ভরে রাখা যেত। ১০ গজ দৈর্ঘ্য, ১ গজ প্রস্থের একটি মসলিন কাপড় ছোট্ট একটা আংটির মধ্য দিয়ে আনা-নেওয়া করা যেত। এর ওজন ছিল মাত্র ৬-৭ তোলা! কালের গর্ভে হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী এই ঢাকাই মসলিনের তাই পুনর্জন্ম ঘটেছে বলা যায়।

এর আগে ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ঢাকাই মসলিন তৈরির প্রযুক্তি ও পুনরুদ্ধার প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। পুরো প্রকল্পে ব্যয় ধরা হয় ১৪ কোটির কিছু বেশি টাকা। প্রকল্পে সবচেয়ে কঠিন ধাপ ছিল মসলিনের কাঁচামাল ফুর্টি কার্পাস জাতের তুলা গাছের সন্ধান পাওয়া।

ইতিহাস বিশ্লেষণ করে অনেক অনুসন্ধানের পর ২০১৭ সালে ঢাকার গাজীপুরের কাপাসিয়ার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল থেকে মেলে ফুর্টি কার্পাস জাতের তুলা গাছ। খবর পেয়ে গবেষকরা গিয়ে তুলার ধরন দেখে নিশ্চিত হন, এ দিয়ে মসলিন কাপড় তৈরি করা সম্ভব। এরপর সুতা কাটার জন্য নতুন করে তৈরি চরকা দিয়ে বিদেশ থেকে আমদানি করা সুতায় ৪০ তাঁতির মসলিন তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় দুই বছর। আর তাঁতপিট লুম চালানের প্রশিক্ষণ দেওয়া ছয়জনকে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের মধ্যে এই ছয়জন তাঁতি দিয়ে কুমিল্লার চান্দিনায় ৩০০ থেকে ৪৫০ কাউন্টের সুতা বানানো হয়।

সেই সুতা দিয়ে সোনারগাঁওয়ে বানানো হয় মসলিন কাপড়। প্রায় ৩০০ বছর পর সেই সুতা দিয়ে তৈরি করা যায় মোট ছয়টি শাড়ি। যার মধ্যে একটি প্রধানমন্ত্রীকে উপহার হিসেবে দেওয়া হয়।

গবেষক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মসলিনের কাপড় দেখতে ও সুতা সংগ্রহ করতে লন্ডনের ভিক্টোরিয়া অ্যান্ড আলবার্ট মিউজিয়াম ভ্রমণ করেন একদল গবেষক। এছাড়া বাংলাদেশের কোন কোন এলাকায় মসলিন সুতা তৈরি হতো, তা জেনে সে প্রযুক্তি উদ্ধারেরও চেষ্টা চলতে থাকে। এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যানকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়।

পরে গবেষণাকাজের স্বার্থে আরও সাত সদস্যকে এই কমিটিতে সংযুক্ত করা হয়। তবে কাজের শুরুতে মসলিন কাপড় বা তুলার কোনো নমুনাই গবেষদের কাছে ছিল না। তাদের প্রথম কাজ ছিল- তুলা থেকে সুতা কেটে মসলিন শাড়ি বোনা হতো, এমন তুলার গাছ খুঁজে বের করা।

এই কাজ শেষ করার জন্য ‘বাংলাদেশের সোনালি ঐতিহ্য মসলিন সুতা তৈরির প্রযুক্তি ও মসলিন কাপড় পুনরুদ্ধার (প্রথম পর্যায়)’ শীর্ষক একটি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। প্রকল্পের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা করা হয়- রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মো. মনজুর হোসেনকে। আর বাংলাদেশে তাঁত বোর্ডের প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. আয়ুব আলী প্রকল্প পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত হন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মো. মনজুর হোসেন জানান,  প্রায় দুই বছর আগে মসলিনের পাঁচটি নমুনা দিয়ে জিআই স্বীকৃতির জন্য আবেদন করে বাংলাদেশ। বেশ কয়েকমাস আগে স্বীকৃতি পেলেও গেলো ২৮ ডিসেম্বর ঢাকাই মসলিনকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট প্রকাশ হয়। এতে মসলিনের উৎপত্তি, বুনন পদ্ধতি ও সুতা সম্পূর্ণ বাংলাদেশের তা আর্ন্তজাতিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ফলে এখন থেকে সারা বিশ্বে মসলিন নামে আর কেউ কোনো পণ্য তৈরি করতে পারবে না।

অধ্যাপক এম মনজুর হোসেন আরও বলেন, প্রথম প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ। দ্বিতীয় প্রকল্পের কাজ  শিগগিরই শুরু হবে। তখন সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বাংলাদেশে আবারও ঐহিত্যবাহী ‘ঢাকাই মসলিন’র বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হবে।  

এতে বাংলাদেশ আবারও নতুন করে মসলিনের স্বর্ণালি অধ্যায়ে পা রাখার এক অপার সম্ভাবনার কথা জানান- মসলিনের এই মুখ্য গবেষক।

আরও পড়ুন
জাতীয় বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল পুরোপুরি চালুর অপেক্ষা

  • ব্যাংক কর্মকর্তাসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  • পদ্মা সেতু দেখে মুগ্ধ ভুটান রাজা

  • ঢাকায় দুদিনের সফরে আসছেন কাতারের আমির

  • শ্রমিকদের বেতন-বোনাস দেয়ার নির্দেশ

  • অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে যত পরিকল্পনা

  • বাজার নিয়ন্ত্রণে আরও ক্ষমতা পাচ্ছে সরকার

  • ভুটানের রাজার সফর
    কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা

  • নারায়ণগঞ্জে ইকোনোমিক জোন পরিদর্শনে ভুটানের রাজা

  • স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

  • নাজমা রহিমের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক

  • ‘ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ প্রদান অব্যাহত থাকবে’

  • ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে’

  • ‘শিশুরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মূল কারিগর’

  • চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে বিশ্বের সাথে নিরাপদ থাকা নিশ্চিত করতে হবে

  • ‘দ্বীপ ও চরবাসীদের জলবায়ু সহনশীলতা বৃদ্ধির উদ্যোগ সরকারের’

  • ‘খাদ্য নিরাপত্তা টেকসই করতে গবেষণায় আরও জোর দিতে হবে’

  • ‘বৈষম্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সংবিধান শক্ত অবস্থানে রয়েছে’

  • ‘বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ নস্যাৎ করতে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে’

  • ‘বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীনতা ঘোষণার ইতিহাস বিকৃত করা হয়’

  • দুর্নীতির টাকায় নিউইয়র্কে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট ক্রয়

  • ট্রেনে ঈদযাত্রা: ৭ এপ্রিলের টিকিট মিলবে বৃহস্পতিবার

  • ট্রেনে ঈদযাত্রা: ৭ এপ্রিলের টিকিট মিলবে বৃহস্পতিবার

  • বিএনপি সত্যিই ভারতীয় পণ্য বর্জন করতে পারে কি না: প্রধানমন্ত্রী

  • ইসরাইলসহ পশ্চিমাদের ৬ জাহাজে হামলার দাবি হুথির

  • যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে আলোচিত ৭ ব্রিজ দুর্ঘটনা

  • গাজায় বেসামরিক নিহতের সংখ্যা অত্যধিক বেশি: যুক্তরাষ্ট্র

  • ৬ রাজ্যের ভোটাভুটিতে ট্রাম্পের চেয়ে এগিয়ে বাইডেন

  • পদ্মা সেতুতে হাঁটলেন ভুটানের রাজা

  • ড. ইউনূসকে ইউনেসকো কোনো সম্মাননা দেয়নি: শিক্ষামন্ত্রী

  • ‘সাড়ে আট হাজার ডাকঘর `স্মার্ট সার্ভিস পয়েন্টে` রূপান্তরিত হবে’

  • শহরে বস্তিবাসী বেশি বরিশাল ও ময়মনসিংহের

  • ‘সরকার গ্রামকে শহরে রুপান্তরিত করতে কাজ করছে’

  • সুন্দরবনে গাছের প্রজাতি নির্ণয়ে জরিপ শুরু

  • ৪৫ হাজার সোলার সেচ পাম্প স্থাপন করা হবে : নসরুল হামিদ

  • টিসিবি কার্ডে জালিয়াতি ঠেকাতে আসছে স্মার্ট কার্ড

  • ২৫ মার্চ রাতে সারাদেশে ১ মিনিট ব্ল্যাক আউট

  • শান্তিপূর্ণ উপায়েই এগোতে চায় বাংলাদেশ

  • বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণের আহ্বান অর্থ প্রতিমন্ত্রীর

  • উত্তরাঞ্চলে খুলছে সম্ভাবনার দুয়ার

  • কমোডিটি এক্সচেঞ্জে বদলে যাবে শিল্প বাণিজ্য

  • পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ইউএন ওমেনের প্রতিনিধি

  • এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে : ঢাকাবাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার

  • চট্টগ্রামে ২ দিনব্যাপী ইনোভেশন শো-কেসিং শুরু

  • সোমবার ভয়াল ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস

  • স্থায়ী দোকানে টিসিবির পণ্য বিক্রির চিন্তা

  • ভুটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানিতে ভারতের সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

  • রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

  • নারায়ণগঞ্জে ইকোনোমিক জোন পরিদর্শনে ভুটানের রাজা

  • জেনোসাইড ১৯৭১’র আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বিষয়ে সেমিনার শনিবার

  • ‘স্মার্ট বাংলাদেশের ন্যায় স্মার্ট ট্যুরিজম গড়ে তোলা হবে’

  • আরও সাড়ে ৫ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী এমপিওভুক্ত হচ্ছেন

  • ‘জলবায়ু সহিষ্ণু সমাজ গঠনে নারীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে’

  • বাংলাদেশ সরাসরি চীনের সঙ্গে লেনদেনে যাচ্ছে

  • ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক

  • সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট নিশ্চিতের নির্দেশ পলকের

  • অনির্দিষ্টকালের জন্য আগাম জামিন নয়

  • ‘কোন ইস্যু না পেয়ে বিএনপি ভারত বিরোধীতা শুরু করেছে’

  • ‘ভারত বিরোধীতার মাধ্যমে বিএনপির দেউলিয়াত্ব প্রকাশ পেয়েছে’

  • ‘রেমিটেন্স যোদ্ধাদের সেবা প্রদানে আন্তরিক হতে হবে’