শুক্রবার   ২৯ মার্চ ২০২৪

সর্বশেষ:
‘গত বছরের জুন পর্যন্ত মেট্রোরেলে আয় ১৮,২৮,০৬,৫১৪ টাকা’ বিজিবিকে স্মার্ট প্রযুক্তিতে সজ্জিত করা হচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী ‘জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় স্বাস্থ্য বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হবে’ ‘রমজানে ৫০ লাখ পরিবারকে সাশ্রয়ী মূল্যে চাল দেয়া হবে’ ‘বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রকল্পে নজরদারি রাখবেন জেলা প্রশাসকরা’ ‘স্বাস্থ্য খাত নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশা পূরণ হবে’ ফসলি জমি রক্ষায় জেলা প্রশাসকদের সহযোগিতা চেয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ‘পাট খাতের উন্নয়নে আমূল পরিবর্তনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে’
২৪৪

নিভে যাচ্ছে ইপিএস কর্মীদের সম্ভাবনার সবটুকু আলো

ডেস্ক রিপোর্ট:

প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২১  

১৮ হাজার বাংলাদেশির বসবাস দক্ষিণ কোরিয়ায়। সংখ্যার হিসেবে এটি কম হলেও শিক্ষার মান ও উচ্চ বেতনের কারণে তারা দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহে বেশ বড় ভূমিকা রাখছেন। কিন্তু করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের শুরু থেকেই ভিসা জটিলতা আর পরপর দুইবার নিষেধাজ্ঞার কবলে আটকে আছেন দুই হাজারেরও বেশি এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম (ইপিএস) কর্মী। বন্ধ রয়েছে কমিটেড এবং নতুন ইপিএস কর্মীদের প্রবেশ।


সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এমন পরিস্থিতি সমাধান না হলে শ্রমবাজার হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। এছাড়া, দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। কোরিয়ার শ্রম আইন অনুযায়ী কোনো ইপিএস কর্মী একই কোম্পানিতে চার বছর দশ মাস কাজ করলে তারা কমিটেড হিসেবে দেশে গিয়ে আবার কোরিয়াতে আসতে পারবেন। সেই নিয়ম অনুযায়ী ৩ মাসের জন্য দেশে গিয়েছিলেন যায়েদ হোসাইন। ১৪ মাস চলে গেলেও এখনো কোরিয়ায় আসতে পারেননি তিনি।

যায়েদ হোসেন বলেন, একই কোম্পানিতে বেসিক বেতনে কষ্টের কাজ করেছি শুধু কমিটেড ওয়ার্কার হিসেবে দেশের ভাবমূর্তি রক্ষা আর কোরিয়াতে আবার ফিরব বলে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বিগত দেড় বছর আমাদের অপেক্ষা করার পরামর্শই দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এখনো কোনো আশার বাণী পেলাম না। এই অবস্থায় এক-দেড় বছর আটকে পড়া কর্মীরা অনেকটাই মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত।
যায়েদের মতো একই সারিতে ৮৬২ জন ইপিএস কমিটেড কর্মী আবার কোরিয়ায় প্রবেশের প্রহর গুনছেন। আর ভিসা ইসু হওয়া এক হাজারেরও বেশি কর্মী দেড় বছর ধরে আটকে আছেন। আস্তে আস্তে নিভে যাচ্ছে আটকে পড়া ইপিএস কর্মীদের সম্ভাবনার সবটুকু আলো। তবে এর পেছনে কূটনৈতিক দুর্বল প্রচেষ্টাকে দায়ী করছেন অনেক ইপিএস কর্মীরা।
এদিকে, কোরিয়ান মালিকরা নিজেদের স্বার্থে অপেক্ষার জায়গাটা খালি রাখেন না। তাই অপেক্ষার ফল বিষাদময় হয়ে দাঁড়িয়েছে ইপিএস কর্মী নাজমুল ইসলামের। দেশ থেকে আর না নিয়ে আসার অপারগতা প্রকাশ করেন কোরিয়ান মালিকপক্ষ। পাজুতে একটি ফ্যাক্টরিতে কাজ করতেন তিনি।
নাজমুল ইসলাম বলেন, কমিটেড কর্মী হয়ে কোরিয়ায় ফেরার প্রত্যাশায় ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে দেশে আসছিলাম। দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মস্থলে ফিরে যাওয়ার এই আশায় দেশেও কোনো কিছু শুরু করার সুযোগ পাচ্ছি না। এমন অনিশ্চিত ভাগ্য নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাতে হচ্ছে। হঠাৎ গত দুই মাস আগে মালিক ফোন করে বলে দিলো, ‘তুমি না আসতে পারলে কিছু করার নেই- আমি অন্যদেশ থেকে লোক নিয়ে নিচ্ছি।’ ইপিএস কর্মীরা মনে করেন, সময়মতো সঠিক সিদ্ধান্তের অভাব, জাল করোনা সার্টিফিকেট এবং কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা আটকে আছেন ইপিএস কমিটেড কর্মীরা।
একটু পেছনের ঘটনা অনুসন্ধানে জানা যায়, করোনা প্রাদুর্ভাবের শুরুতে প্রায় প্রতিটি ইপিএসভিত্তিক দেশ সঠিকভাবে পরীক্ষা করে কর্মীদের কোরিয়ায় পাঠায়। কিন্তু বাংলাদেশি শ্রমিকদের ক্ষেত্রে তা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করে শ্রমিকদের করোনা পরীক্ষা সঠিকভাবে করানোর তাগিদ দেয়। যেন করোনা আক্রান্ত কোনো শ্রমিক দেশটিতে প্রবেশ করতে না পারে। কিন্তু তারপরও ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হয়নি। ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত দেশটিতে প্রবেশ করা ৩৩ জন কর্মীর শরীরে করোনা শনাক্ত হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৬ এপ্রিল থেকে আবারও বন্ধ হয়ে যায় বাংলাদেশের জন্য কোরিয়ার দরজা।
কোরিয়ার কোম্পানিগুলো বাংলাদেশি কর্মীদের পছন্দ করে। নিরুপায় না হলে বাংলাদেশি শ্রমিকরাও কোম্পানি ছাড়েন না। করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে দেশে এসে আটকা পড়েছেন কমিটেডসহ দুই হাজারেরও বেশি কর্মী। তাদের ফেরত পাঠানোর ব্যাপারে এখনও দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি। অনেক কর্মী তাদের পুরনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে চান কিন্তু নিষেধাজ্ঞার কারণে সেটাও সম্ভব হচ্ছে না।
প্রবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোরিয়ান মালিকরা বাংলাদেশিদের নিয়োগ দিতে আগ্রহী। কিন্তু বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গাফিলতির কারণে তা সম্ভব হয়ে উঠছে না। দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে আনে দূতাবাস। কিন্তু সেটাও বেশি দিন স্থায়ী হয়নি।

হতাশ ইপিএস কর্মীরা জানান, সমস্যা নিয়ে সবাই আলোচনা করেন কিন্তু সমাধান কিছু হয় না। অথচ কোরিয়ার শ্রমবাজার ধরে রাখতে পারলে বাংলাদেশের বিপুল বৈদেশিক মুদ্রা আয় হতে পারে। দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজারে নেপাল, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া বাংলাদেশকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যাচ্ছে। কেন বাংলাদেশ থেকে কর্মী যেতে পারছে না, দক্ষিণ কোরিয়ার শ্রমবাজার সংকুচিত হওয়ার পেছনের কারণ কী? এ রকম হাজারো প্রশ্ন দেখা দিচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে শেখ মুরাদ হোসেন কেবিজ-এর বাংলাদেশি শিক্ষক, যিনি কোরিয়া ও বাংলাদেশের মধ্যে সেতু হিসাবে কাজ করে যাচ্ছেন। মুরাদ হোসেন বলেন, ‘যারা কমিটেড মালিক চাইলে আজ না হয় কাল যে কোনো সময় কোরিয়ান অথরিটি অনুমতি দিলেই তারা কোরিয়াতে প্রবেশ করতে পারবে। আর মালিক যদি অপেক্ষা না করে তাহলে ভাগ্য খারাপ ছাড়া আর কিছুই নয়।

তিনি আরো বলেন, ‘বিচক্ষণ কোরীয়রা জরিপ করে কোন দেশে সবচেয়ে নিরাপদ বেশি, স্বাস্থ্য সচেতন এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ তারা জরিপের ফলাফল অনুসারে সেই সকল দেশের লোকদের মালিকদের চাহিদা অনুযায়ী আগে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। আশা করি বাংলাদেশের ওপর সকল অশুভ আঁধার কেটে যাবে।'
বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (বোয়েসেল) রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র জনশক্তি রফতানিকারক। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন এই সংস্থার ওপরই কোরিয়ায় ইপিএস কর্মী প্রেরণ-কল্যাণের পুরো দায়ভার। করোনাকালে দেশে আটকে থাকাদের ফেরত আর ভিসা নিষেধাজ্ঞা তুলতে বেশ উদ্যোগী ছিল বোয়েসেল। তাই নতুন আশঙ্কায় তারাও উদ্বিগ্ন হলেও এর পেছনে সরকারি উদাসীনতার অভিযোগটি মানতে নারাজ সংস্থার দায়িত্বশীলগণ।

কোরিয়াতে প্রবেশের জন্য প্রত্যেক ইপিএস কর্মীকে কোভিড ভ্যাকসিন প্রয়োগের জন্য বোয়েসেল ও এইচআরডিকে অনুরোধ করেছেন ইপিএস কর্মীরা। এছাড়া বাংলাদেশে কোয়ারেন্টাইন এবং কোরিয়াতে প্রবেশ করার পরও কোয়ারেন্টাইনে থাকার নিয়ম করে কোরিয়া প্রবেশের পদক্ষেপ গ্রহণেরও অনুরোধ করেছে। 
জানা গেছে, এ উপলক্ষে বেশিরভাগ ইপিএস কর্মী কোভিড ভ্যাকসিনের প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ অনেকে গ্রহণ করেছেন এবং অনেকেই অপেক্ষায় আছেন। পাশাপাশি আটকে পড়া ইপিএস কর্মীদের মধ্য থেকে কিছু প্রস্তাবনা পেশ করা হয়েছে। তারা প্রস্তাবনাগুলো শর্ত হিসেবে মেনে নিয়ে হলেও কোরিয়ায় প্রবেশ করতে আগ্রহী।
প্রস্তাবগুলো হলো- 
ক. কোভিড ভ্যাকসিন দিয়ে কর্মীদের প্রেরণ করা। 
খ. ফ্লাইটের আগে সাতদিন কোয়ারেন্টাইন করা। 
গ. দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রবেশের পর যদি ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইন করতে হয় তাহলে সেই খরচ শ্রমিক বহন করবে। 
ঘ. কোনো কর্মী যদি কোভিড পজিটিভ হন তার চিকিৎসার খরচ কর্মী নিজে বহন করবেন।
ঙ. প্রত্যেক কর্মী স্বাস্থ্য বিমা করবেন।
চ. বিশেষ চার্টার্ড ফ্লাইটের মাধ্যমে কর্মী প্রেরণ করা হবে।
কর্তৃপক্ষ আরও কোনো শর্ত যুক্ত করতে চাইলে তাতেও ইপিএস কর্মীরা রাজি হয়ে কোরিয়ায় কর্মস্থলে যোগদান করতে প্রস্তুত রয়েছেন বলে কর্মীরা জানান। এজন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর সমন্বয় ও আন্তরিকতার ওপর জোর দিয়েছেন তারা।

আরও পড়ুন
প্রবাস বিভাগের সর্বাধিক পঠিত
  • কাশ্মীরে গাড়ি খাদে পড়ে নিহত ১০

  • কাপ্তাই হ্রদে পানি স্বল্পতায় কমেছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

  • টাঙ্গাইলে শাড়ি তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন তাঁতীরা

  • ৯০ বছর ধরে সংরক্ষিত বইয়ের মানব চামড়ার মলাট সরিয়ে নিল হার্ভার্ড

  • বঙ্গবন্ধু রেল সেতুর পৌনে ৪ কিলোমিটার দৃশ্যমান

  • রেলে ঈদযাত্রা : ঘণ্টা না পেরোতেই শেষ ১৪ হাজার টিকিট

  • মুক্তিপণের বিষয়ে এখনো কথা হয়নি : কবির গ্রুপ

  • দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫

  • ‘ট্রি অব পিস’ অফিসিয়াল পুরস্কার নয় : ইউনেস্কো

  • ‘আইপিইউ অ্যাসেম্বলি’ শেষে দেশে ফিরেছেন স্পিকার

  • ৪ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির আভাস

  • ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি : কাদের

  • ‘স্বাধীনতা আন্দোলনের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি’

  • পণ্যের দাম বাড়াতেই বিএনপির ভারত বর্জন কর্মসূচি : নাছিম

  • চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময়

  • দক্ষতার সাথে দ্রুত কাজ করার তাগিদ গণপূর্তমন্ত্রীর 

  • ‘জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে’

  • ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাস

  • উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন : পরিবেশমন্ত্রী

  • কৃষকের দামে তরমুজ বিক্রির কার্যক্রম পরিদর্শন কৃষিমন্ত্রীর

  • আইপিইউ’র গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে স্পিকার

  • ‘ড. ইউনূস ইসরায়েলির পুরস্কার নিয়ে গণহত্যার পক্ষ নিয়েছেন’

  • বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু

  • ‘বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায়’

  • এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন

  • লেবাননে ইসরাইলের হামলায় ৮ হিজবুল্লাহ নেতা নিহত

  • ইসরাইলি গণহত্যা নিয়ে প্রতিবেদন করে হুমকির মুখে জাতিসংঘ কর্মকর্তা

  • মস্কো হামলায় এখনো প্রায় ১০০ জন নিখোঁজ: রিপোর্ট

  • বাংলাদেশ থেকে আম-কাঁঠাল-আলু নিতে চায় চীন

  • সোমালিয়ায় জিম্মি জাহাজ উদ্ধার নিয়ে যা জানালেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • ‘সাড়ে আট হাজার ডাকঘর `স্মার্ট সার্ভিস পয়েন্টে` রূপান্তরিত হবে’

  • টিসিবি কার্ডে জালিয়াতি ঠেকাতে আসছে স্মার্ট কার্ড

  • শহরে বস্তিবাসী বেশি বরিশাল ও ময়মনসিংহের

  • উত্তরাঞ্চলে খুলছে সম্ভাবনার দুয়ার

  • ‘সরকার গ্রামকে শহরে রুপান্তরিত করতে কাজ করছে’

  • নারায়ণগঞ্জে ইকোনোমিক জোন পরিদর্শনে ভুটানের রাজা

  • শান্তিপূর্ণ উপায়েই এগোতে চায় বাংলাদেশ

  • ২৫ মার্চ রাতে সারাদেশে ১ মিনিট ব্ল্যাক আউট

  • বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণের আহ্বান অর্থ প্রতিমন্ত্রীর

  • স্থায়ী দোকানে টিসিবির পণ্য বিক্রির চিন্তা

  • চট্টগ্রামে ২ দিনব্যাপী ইনোভেশন শো-কেসিং শুরু

  • সোমবার ভয়াল ২৫ মার্চ, গণহত্যা দিবস

  • বাংলাদেশি শিক্ষকদের ফেলোশিপ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

  • অনির্দিষ্টকালের জন্য আগাম জামিন নয়

  • ড. জিয়া রহমানের মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক

  • ভুটানের রাজার সফর
    কুড়িগ্রামে নতুন বাণিজ্য সম্ভাবনা

  • জেনোসাইড ১৯৭১’র আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বিষয়ে সেমিনার শনিবার

  • ‘জলবায়ু সহিষ্ণু সমাজ গঠনে নারীরা শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে পারে’

  • ‘স্মার্ট বাংলাদেশের ন্যায় স্মার্ট ট্যুরিজম গড়ে তোলা হবে’

  • সাশ্রয়ী মূল্যে ইন্টারনেট নিশ্চিতের নির্দেশ পলকের

  • বাংলাদেশ সরাসরি চীনের সঙ্গে লেনদেনে যাচ্ছে

  • ‘কোন ইস্যু না পেয়ে বিএনপি ভারত বিরোধীতা শুরু করেছে’

  • দ্রব্যমূল্যর দাম বাড়ানোই বিএনপির উদ্দেশ্য : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • ‘ভারত বিরোধীতার মাধ্যমে বিএনপির দেউলিয়াত্ব প্রকাশ পেয়েছে’

  • ‘রেমিটেন্স যোদ্ধাদের সেবা প্রদানে আন্তরিক হতে হবে’

  • সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে হবে : পলক

  • ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২০৮ কোটি টাকা

  • ‘ইফতার পার্টি না করে নিম্ন আয়ের মানুষকে সহযোগিতা করুন’

  • ট্রেনে ঈদযাত্রা: ৭ এপ্রিলের টিকিট মিলবে বৃহস্পতিবার

  • ‘নারী-পুরুষ সমঅধিকারে কাজ করলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া সম্ভব’